সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬

গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য- ইংলিশ সহকারে




গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য- ইংলিশ সহকারে

Image result for প্রবাদ বাক্য
বোকা লোকদের শিক্ষা দিন প্রবাদ দিয়ে। বোকার মত যাহারা আপনার গায়ের ওপর এসে ঝগড়া করতে চায় তাদেরকে বুদ্ধির যোড়ে প্রবাদ বাক্য দিয়ে শিক্ষা দিয়ে দিন। 

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাংলা প্রবাদ বাক্য- ইংলিশ সহকারে 
  • অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। ⇨Too much courtesy, too much craft.
  • অতি চালাকের গলায় দরি। ⇨Too much cunning overreaches itself.
  • অতি লোভে তাঁতী নষ্ট। ⇨ Grasp all, lose all.
  • অতি দর্পে হত লঙ্কা। ⇨ Pride goes before a fall.
  • অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী। ⇨A little learning is a dangerous thing.
  • অভাবে স্বভাব নষ্ট। ⇨ Necessity knows no law.
  • অসারের তর্জন গর্জন সার। ⇨Empty vessels sound much.
  • অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। ⇨ Too many cooks spoil the broth.
  • আপনা ভাল তো জগৎ ভালো। ⇨ To the pure all things are pure.
  • আপনি বাঁচলে বাপের নাম। ⇨ Self-preservation is the first law of nature.
  • আয় বুঝে ব্যয় কর। ⇨ Cut your coat according to your cloth.
  • ই‛ছা থাকলে উপায় হয়। ⇨ Where there is a will, there is a way.
  • উঠন্ত মূলো পত্তনেই চেনা যায়। ⇨ Morning shows the day.
  • উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে। ⇨ One doth the scathe, another hath the scorn.
  • উলুবনে মুক্তা ছড়ানো / বানরের গলায় মুক্তার হার। ⇨ To cast pearls before swine.
  • এক ঢিলে দুই পাখি মারা / রথ দেখা কলা বেচা। ⇨ To kill two birds with one stone.
  • এক মুখে দুই কথা। ⇨ To blow hot and cold in the same breath.
  • এক হাতে তালি বাজে না। ⇨ It takes two to make a quarrel.
  • এক মাঘে শীত যায় না। ⇨ One swallow does not make a summer.
  • কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না / দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? ⇨ No pains, no gains.
  • কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না। ⇨ Black will take no other hue.
  • কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস। ⇨ Strike the iron while it is hot.
  • কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। ⇨ To set a thief to catch a thief.
  • কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা / মরার উপর খাড়ার ঘা। ⇨ To add insult to injury.
  • কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ। ⇨ What is sports to the cat is death to the rat. OR , Nero fiddles while Rome burns. OR, Some have the hop, some stick in the gap.
  • গরু মেরে জুতো দান। ⇨ To rob Peter to pay Paul.
  • গতস্য শোচনা নাসিত্ম। ⇨ Let bygones, be bygones.
  • গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। ⇨ To count chickens before they are hatched.
  • গায়ে মানে না আপনি মোড়ল। ⇨ A fool to others, himself a sage.
  • গাইতে গাইতে গায়েন, বাজাইতে বাজাইতে বায়েন। ⇨ Practice makes a man perfect.
  •  পেটে খেলে পিঠে সয় ➫ Give me roast meat and beat with the spit.
  • লাই দিলে কুকুর মাথায় ওঠে / বসতে পেলে শুতে চায় ➫ Give him an inch and he'll take an ell.
  • হাতী ঘোড়া গেল তল , পিঁপড়া বলে কত জল / বিজ্ঞ যেথা ভয় পায় , অজ্ঞ সেথা আগে ধায় Fools rush in where angels fear to tread.  
  • কথায়  চিড়ে ভিজে না Fine words butter no parsnips.
  • বেশি মাখামাখি করলে মান থাকে না Familiarity breeds contempt. 
  •   চাচা আপন প্রাণ বাঁচা Every man is for himself. 
  •  শুণ্য কলসী বাজে বেশী । Empty vessels sound much 
  • পরিশ্রমই সৌভাগ্যের প্রসূতি Diligence is the mother of good luck. / Industry is the mother of success. 
  • পরিশ্রমই সৌভাগ্যের মূল । Diligence is the mother of good luck
  • নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা Cut off one's nose to spite one's face.
  •  উঠন্তি মুলো পত্তনেই চেনা যায় Child is father to the man. 
  • তেলে মাথায় তেল দেওয়া Carry coal to Newcastle. 
  • চোরে চোরে মাসতুতো ভাই Birds of a same feather flock together. 
  • দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল ভাল Better an empty house than an ill tenant. 
  • ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাড়াঁ Beggars must not be choosers. 
  • ন্যাংটার নেই বাটপারের ভয় Beggar may sing before a pick- pocket. 
  •  যত গর্জে তত বর্ষে না । Barking dogs seldom bite 
  •  মাথা নেই তার মাথা ব্যাথা Bachelor's wife and maid's children are always well taught. 
  •  চক্ চক্ করলেই সোনা হয় না । All that glitters is not gold 
  • যত হাসি তত কান্না After sweetmeat comes sauce. 
  • চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে After death comes the doctor 
  •  নুন আনতে পান্তা ফুরায় । After meat comes mustard 
  • দুঃখের পর সুখ আসে After cloud comes fair weather. 
  •  ধরি মাছ না ছুঁই পানি A cat loves fish but is loath to wet her feet.
  • নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা A bad workman quarrels with his tools
  • শেষ ভাল যার সব ভাল তার ➫All's well that ends well.

( সংগৃহীত) লিংক সুত্রঃ

আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’ ফেব্রুয়ারির ২৯, ২০১৬ ইং

আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’ ফেব্রুয়ারির ২৯, ২০১৬ ইং



Image result for ফেব্রুয়ারির ২৯
আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’। চার বছর পর ফেব্রুয়ারি মাস এবার বাড়তি এক দিন পাচ্ছে। এ জন্য চলতি বছর আজ ক্যালেন্ডারের পাতায় যুক্ত হয়েছে ২৯ ফেব্রুয়ারি। আজ যে শিশুর জন্ম হবে, তাকে নিজের জন্মদিন পালন করতে হবে চার বছর পর পর। লিপ ইয়ারের দিনটি বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী উদ্যাপিত হবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে। লিপ ইয়ার নিয়ে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে ভালো-মন্দ নানা রকম ধারণা চালু আছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখকে জ্যোতিষীরা ‘শুভ দিন’ বলে মনে করেন। তবে বাংলাদেশের জ্যোতিষীরা জানিয়েছেন, পাশ্চাত্য ধারণা থেকেই বাংলাদেশে লিপ ইয়ার নিয়ে কিছুটা উচ্ছ্বাস কাজ করে। তবে এই দিনের আলাদা করে কোনো প্রভাব বা গুরুত্ব নেই। লিপ ইয়ার শব্দের বাংলা অর্থ ‘অধিবর্ষ’। এটি একটি বিশেষ বছর, যাতে সাধারণ বছরের তুলনায় একটি দিন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বছরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য বেশি থাকে। শেষ লিপ ইয়ার ছিল ২০১২ সালে।

লিপ ইয়ার কেন হয়?


লিপ ইয়ার শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। লিপ ইয়ার হচ্ছে সাধারণ ধারণায় সেই বছর যা ৩৬৫ দিনের পরিবর্তে ৩৬৬ দিনে হয়। লিপ ইয়ার সম্পর্কে এই হচ্ছে আমাদের সাধারণ জ্ঞান, চলুন এবার এ সম্পর্কে আরেকটু বিশদভাবে জানি।
প্রথমেই জানা যাক, লিপ ইয়ার কেন হয় – প্রতিটি সৌর বছর ৩৬৫ না বরং প্রকৃতপক্ষে ৩৬৫.২৪২ দিনে সম্পূর্ণ হয়। এই অতিরিক্ত সময়টুকুর ভারসাম্য রক্ষার্থে বিভিন্ন ক্যালেন্ডার একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একটি নির্দিষ্ট নিয়মে অতিরিক্ত দিন বা মাস যোগ করে। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫ সালে জুলিয়াস সিজার লিপ ইয়ার ধারণার প্রবর্তন করেন। পূর্বে রোমানদের ৩৫৫ দিনের ক্যালেন্ডার ছিল এবং বিভিন্ন উৎসব একই ঋতুতে রাখার জন্য একটি ২২ অথবা ২৩ দিনের মাস প্রতি দ্বিতীয় বছরে যোগ করা হত। সিজার নিয়মটাকে সহজ করার জন্য বিভিন্ন মাসে দিন যোগ করে ৩৬৫ দিনের বছর সৃষ্টি করলেন। মূল গণনা করেন সিজারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী সোসিজেনেস। প্রতি ৪ বছরে ফেব্রুয়ারি মাসে ২৮তম দিনের পর একটি দিন যোগ করার নিয়ম করা হয়। অর্থাৎ প্রতি চতুর্থ বছরকে লিপ ইয়ার করা হয়। ১৫৮২ সালে পোপ অস্টম গ্রেগরী ক্যালেন্ডারটিকে পরিমার্জন করেন এই নিয়মে যে লিপ ইয়ার সে বছরগুলোতে আসবে যে সকল বছর ৪ দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিভাজিত। কিন্তু যেহেতু একটি বছর ৩৬৫.২৫ দিনের চেয়ে একটু কম , প্রতি ৪ বছরে ১ দিন যোগ করার ফলে ৪০০ বছরে প্রায় ৩টি অতিরিক্ত দিনের সৃষ্টি হয়। তাই ৪টির মধ্যে কেবলমাত্র একটি শতাব্দী বছর লিপ ইয়ার হিসেবে পরিগণিত হয়। এ কারণে ১৭০০,১৮০০ ও ১৯০০ সাল লিপ ইয়ার ছিল না এবং ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না। কিন্তু ১৬০০ এবং ২০০০ লিপ ইয়ার ছিল কারণ ওই বছরগুলো ৪০০ দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিভাজিত।
বিভিন্ন ক্যালেন্ডার অনুযায়ী লিপ ইয়ার :
গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডার – এই ক্যালেন্ডারই বিশ্বব্যাপী সাধারণ ক্যালেন্ডার হিসেবে প্রচলিত। এটিতে উপরোক্ত নিয়মানুসারে প্রতি ৪ বছরে ফেব্রুয়ারি মাসে একটি অতিরিক্ত দিন যোগ হয়, যা “লিপ ডে” নামে পরিচিত।
হিজরি ক্যালেন্ডার – এ ক্যালেন্ডারে বছরের শেষ মাসে প্রতি ৪ অথবা ৫ বছর অন্তর একটি অতিরিক্ত দিন যোগ করা হয়।
হিব্রু ক্যালেন্ডার – হিব্রু ক্যালেন্ডার একটি চান্দ্র ক্যালেন্ডার। এই ক্যালেন্ডারে একটি ত্রয়োদশ চান্দ্র মাস যোগ করা হয় ৭ বার ১২টি চান্দ্র মাসের সাথে প্রতি ১৯ বছরে যাতে ঋতু পরিবর্তনের সাথে ক্যালেন্ডার বছরের মিল থাকে।
চাইনিজ ক্যালেন্ডার- এটিও একটি চান্দ্র ক্যালেন্ডার তাই লিপ ইয়ার এ এতে একটি অতিরিক্ত মাস যোগ করা হয় একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী।
হিন্দু ক্যালেন্ডার- সকল চান্দ্র ক্যালেন্ডারের মত এটিতেও একটি অতিরিক্ত মাস যোগ করা হয় প্রতি ২ অথবা ৩ বছর অন্তর। এই অতিরিক্ত মাসটি “অধিক মাস” নামে পরিচিত।
ইসলামিক ক্যালেন্ডার- সাধারণ ইসলামিক ক্যালেন্ডারে নিয়মিত “লিপ ডে” নেই তবে মধ্যযুগে ব্যবহৃত এবং বর্তমানেও কিছু মুসলিম দ্বারা ব্যবহৃত “ট্যাবুলার ইসলামিক ক্যালেন্ডার” এ একটি নিয়মিত “লিপ ডে” আছে। এই অতিরিক্ত দিন ৩০ বছর চক্রের প্রতি ১১ বছরে যোগ করা হয়।
বাংলা ক্যালেন্ডার- বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী লিপ ইয়ার এমনভাবে সাজানো হয় যাতে লিপ ডে সর্বদা গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডার এর ২৯ ফেব্রুয়ারির কাছাকাছি থাকে। এতে করে উভয় ক্যালেন্ডারের মধ্যে তারিখ পরিবর্তন করা সহজ হয়।

এভাবে প্রতিটি ক্যালেন্ডারেই লিপ ইয়ার সংঘটিত হয়।
যেসব শিশুর জন্ম লিপ ইয়ারে তাদেরকে লিপার বা লিপ্লিং বলা হয়। এসকল শিশুরা তাদের প্রকৃত জন্মদিন ৪ বছর অন্তর পালন করতে পারে এবং সাধারণ বছরগুলোতে ২৮ ফেব্রুয়ারি অথবা ১ মার্চ তারা জন্মদিন পালন করে। কিছু দেশে এ সম্পর্কে নীতি নির্ধারণ করা আছে। চীনে ১০ অক্টোবর ১৯২৯ থেকে সিভিল কোড অনুযায়ী একজন লিপ্লিং এর আইনগত জন্মদিন সাধারণ বছরগুলোতে ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৯৯০ থেকে হংকং এ একজন লিপ্লিং এর সাধারণ বছরগুলোর জন্য জন্মদিন ১ মার্চ নির্ধারিত। 

২০১৬ অর্থাৎ বর্তমান বছরটি লিপ ইয়ার ছিল। গত কালকে বেস্ত কারনে পোষ্টটি দিতে পারিনা । 

সংগৃহীত- লিংক সুত্রঃ 

শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

এবার আয় হবেই ।আয় করুন গ্রীণ রেড দিয়ে ।এডসেন্সের ছোট্ট বিকল্প ।

এবার আয় হবেই ।আয় করুন গ্রীণ রেড দিয়ে ।এডসেন্সের ছোট্ট বিকল্প ।



আমরা অনেকেই গুগল এডসেন্সের কথা জানি ।কিন্তু এটির সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এটি বাংলা সাইটে ব্যবহার করা যায়না ।
আমরা অনেকেই ইংরেজীতে তেমন দক্ষ নয় ।কিন্তু বাংলায় মোটামুটি টিউন লিখতে পারি ।তাহলে চলুন একটি ব্যক্তিগত ব্লগ বানিয়ে আয় শুরু করি ।
যা দরকারঃ
* একটি বাংলা ওয়েবসাইট
* মোটামুটি পপুলারিটি
ভাল পোস্ট ও শেয়ারিং করলে বেশি দিন লাগবেনা ।
* একটি পেইড ডোমেইন ।
আপাতত সাবডোমেইন নিয়েও কাজ চালাতে পারেন ।
কিভাবে আয় করবেন ?
চলুন জানা শুরু করি ।
প্রথম ধাপঃ রেজিষ্টার
* এই সাইটটিতে যান ।
* এড ক্লোজ করে প্রবেশ করুন
* Register করুন ।
* যা তথ্য চাইবে সেগুলো যথাযথ ভাবে পুরন করে রেজিষ্টার কম্প্লিট করুন ।
* ইমেইলের কনফার্মমেশন মেইল থেকে গিয়ে কনফার্ম করুন ।
এড কোড যেভাবে পাবেনঃ
* রেজিষ্ট্রেশন শেষ হলে লগইন করুন
* Add Your Website অপশনে ক্লিক করুন
* আপনার ওয়েবসাইটের তথ্য দিয়ে ফরমটি ফিলআপ করুন ।
* সাবমিট করুন ।
কয়েকটা দিন অপেক্ষা করুন ।প্রতিদিন Manage Your Website অপশনে গিয়ে দেখবেন যে আপনার এড আবেদন এপ্রোভ হয়েছে কিনা ।
আশা করি ২থেকে ৩দিনের মধ্যে এপ্রোভ হয় যাবে ।
যেভাবে এড কোড বসাবেনঃ
আপনাকে প্রথমে একটা বড় জাভাস্ক্রিপ্ট কোড দেবে ।আপনি কোডটি আপনার সাইটের ট্যাগটির ঠিক উপরে বসিয়ে দিবেন ।ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে এটি footer.php ফাইলে পাবেন ।

ভালো ঘুমের উপায় কি?

ভালোভাবে ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের মূল্য যারা অনিদ্রা রোগে ভোগেন তারা বেশ ভালো ভাবেই জানেন। পর্যাপ্ত ও ভালো ঘুমের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। পর্যাপ্ত ও ভালো ঘুম মনকে প্রফুল্ল রাখে, শরীরের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে, ডায়বেটিস প্রতিরোধ ও আরও অনেক উপকার করে। কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে ও ভালোভাবে ঘুম না হলে সকাল থেকেই মন মেজাজ ভালো থাকে না। পুরো দিনটি খারাপ যায়। এরপর আবার আর একটি রাত আসে অনিদ্রা নিয়ে। অনিদ্রা দূর করে ভালো ভাবে ঘুম থেকে উঠে দিন শুরু করারও উপায় রয়েছে। জেনে নিন রাতে সুখনিদ্রা যাবার কিছু প্রাকৃতিক উপায়।


সুন্দর সাজানো শোবারঘরঃ  শান্তিপূর্ণ ও শব্দহীন রাখুন শোবারঘর। একটু আঁধারের আমেজ আনুন শোবার ঘরে। পরিপাটি গোছানো ঘরে মন ভালো হয় এবং ঘুম ভালো আসে। বিছানার চাদর ও বালিশের কাভার আরামদায়ক করুন।


ডিমলাইটের মিষ্টি আভা নিয়ে আসুন ঘরে। ঘুম ভালো হবে।


একটি রুটিন তৈরি করুনঃ প্রতিদিন নিয়ম করে একই সময়ে ঘুমুতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন। প্রতিদিনকার রুটিন এমনভাবে করে নিন যাতে আপনার কাজ একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ হয়। তারপর ঘুমুতে যাবার কথা চিন্তা করুন। এরপর ঘুম না আসতে চাইলে হালকা মিউজিক শুনুন অথবা একটি বই পড়ুন। ঘুম চলে আসবে।


শরীর ও ঘর ঠাণ্ডা রাখুনঃ ভালো ঘুমের জন্য সাধারণের তুলনায় শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা কম হতে হয়। শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এমন কোন কিছু করুন। রাতের খাবারে শরীর গরম করে এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। শোবার ঘরের তাপমাত্রা কমানোর ব্যবস্থা নিতে পারেন। এতে শরীর ঠাণ্ডা থাকবে ও ঘুম ভালো হবে।


সঠিক ভাবে ব্যায়াম করুনঃ অনেকেই মানসিক চাপের জন্য ঘুমুতে পারেন না ও ভালো ঘুম হয় না। তারা নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এতে মানসিক চাপ দূর হবে ও শরীর অবসাদগ্রস্থ হবে। ফলে ঘুম ভালো আসবে। ব্যায়ামে শরীর গরম হয়। সুতরাং শারীরিক ব্যায়াম রাতে করা থেকে বিরত থাকুন। শারীরিক ব্যায়াম দিনে করবেন। রাতে ঘুমানোর পূর্বে ৫ থেকে ১০ মিনিট ধ্যান করুন। মাথা ঠাণ্ডা হবে। মনে প্রশান্তি আসবে। ঘুম ভালো হবে।


৪ ঘন্টা পূর্বে গরম পানিতে গোসল করুনঃঘুমানোর অন্তত ৪ ঘন্টা পূর্বে গরম পানিতে গোসল করবেন। এতে করে আপনার শরীর গরম হবে। এবং ৪ ঘন্টায় আবার শরীর ঠাণ্ডা হবে। শরীর গরম থেকে ঠাণ্ডা হতে গেলে শরীর ও মস্তিস্ক অবসাদগ্রস্থ হয়। ফলে আপনাআপনিই ঘুম চলে আসে।


ইতিবাচক চিন্তা করুনঃ অনেকে ঘুমুতে গেলে, বিছানায় শুয়ে জীবনের ব্যর্থতার কথা, দুঃখের কথা চিন্তা করেন। এতে করে মস্তিস্ক সতর্ক হয়ে যায়। সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে। সুতরাং আপনার ঘুম আসার কোন প্রশ্নই আসে না। ঘুমুতে গেলে, বিছানায় শুয়ে জীবনের ইতিবাচক দিকগুলো চিন্তা করুন। কোন সুখের স্মৃতি ভাবুন। কখন ঘুমিয়ে পরেছেন টেরও পাবেন না।


আই পিলো ও কানের কাভার ব্যবহার করুনঃ যাদের সামান্য আলো কিংবা শব্দে ঘুম ভেঙে যায় তাদের আই পিলো ও কানের কাভার ব্যবহার করা উচিৎ। আই পিলো চোখে আল পৌঁছান থেকে বিরত রাখবে। কানের কাভার যে কোন শব্দ কানে যাওয়া থেকে প্রতিহত করবে। তবে সকালে ওঠার ক্ষেত্রে যদি কেও ঘড়ির অ্যালার্ম ব্যবহার করেন তবে কানের কাভার ব্যবহার না করাই ভালো। সেক্ষেত্রে ঘরকে যতটা সম্ভব সাউন্ড প্রুফ করার ব্যবস্থা নিন। ভালো ঘুম হবে। সংগৃহীত

প্রায় মাথা ব্যাথার কারন

আপনার কি মাথা ব্যাথা? জেনে নিন কারনসমূহ
আপনারা হয়তো বলবেন, “আমি জানি কি কারণে আমার মাথা ব্যাথা হয়। দেরী করে ঘুম থেকে উঠা অথবা অতিরিক্ত কফি পানই সবসময় মাথা ব্যাথার মূল কারণ।“ কিন্তু এর পেছনে শুধুমাত্র একটি কারণ দায়ী নয়. যাদের ঘন ঘন মাথা ব্যাথা হয়, তাদের এই প্রবণতার পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে, যেমন- পনির, সিগারেটের ধোঁয়া, অ্যালকোহল, মাত্রাতিরিক্ত ক্যাফেইন, উজ্জ্বল সূর্যালোক, ঘুমানোর নিয়ম না মানা এবং আরো কিছু কারণ। তবে সবসময় যে এসকল কারণেই মাথা ব্যাথা হবে তা নয়, মাঝে মাঝে সর্দি-কাশির ফ্লু ভাইরাসও মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যে ব্যক্তির নিয়মিত মাথা ব্যাথা হয়, তার স্নায়ুতন্ত্রের বিন্যাস এমন হয় যে সে উপরিউক্ত সকল কারণ এবং চাপের সাথে কিছু প্রান রসায়ন বিক্রিয়ার পরিবর্তনের জন্য হয়। এর সাথে আগে থেকেই পরিচিত বলে ভাবে যে তার মাথা ব্যাথা হয়েছে এবং যার ফলাফল স্বরূপ সে ব্যাথা অনুভব করে ও ভাবে এটাই মাথা ব্যাথা হবার আলামত।
সাম্প্রতিককালে মেডিকেল গবেষকরা বিশ্বাস করেন, যে সকল মাথা ব্যাথা হয় মানসিক চিন্তা/টেনশান থেকে সে সকল মাথা ব্যাথার কারণ হল- মাথা ও ঘাড়ের পেশিগুলো পরস্পরের সংস্পর্শে চলে আসে এবং মস্তিষ্ক ও কপালের সম্মুখভাগ এর রক্তনালী গুলোর প্রসারণ ঘটে, যার ফলাফল স্বরূপ এই প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা হয়। ধারণা করা হত যে রক্তনালীর সংকোচন, যার কারনে মাথায় ও চোখে রক্ত সরবরাহ কমিয়ে দেয়, ফলে মাথা-ব্যথা হয়। এসকল মতবাদ চিকিৎসক ও রোগী উভয় এরই নিকট আগে প্রচলিত ছিলে এবং এটাই মনে করা হত মাথা ব্যাথার কারন নির্নয় এর উপায়. এই নালীসম্বন্ধীয় তত্ত্ব আরো অনেক মাথা-ব্যাথা সম্পর্কিত বিষয়ের সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারেনি। যেমন- মাথা ব্যাথার আগে ও পরে মানসিক অবস্থার ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায় এবং মাথা ব্যাথার সময় যে বিতৃষ্ণাবোধ জাগে ও বমি হয়।
নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার, যেমন- “এম আর আই”, “পি ই টি” এবং “সি টি স্ক্যান”, পাশা পাশি মস্তিষ্কের প্রাণরসায়ন বুঝতে যে অগ্রগতি সাধন হয়েছে তা দ্বারা মাথা-ব্যাথা সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত তথ্য অর্জনে সাহায্য করেছে। এখন আমরা যেমন জানি, মাথা ব্যাথার জন্য রক্তবাহিকার গতির পরিবর্তন মনে হয় একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ, কিন্তু আসলে এই কারণটি যেমন পুরোপুরি দায়ী নয়, ঠিক তেমনি মূল কারণও নয়। প্রতীয়মান হয় যে, রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়া নয়, বরং ব্রেইনের কার্যক্ষমতা হ্রাস মাইগ্রেইন এর সাথে সম্পর্কযুক্ত। একইভাবে কিছু কিছু সাক্ষ্যপ্রমাণ আছে যে যে সকল মাথা ব্যাথা চিন্তা/টেনশান থেকে হয় তার জন্য পেশী সংকোচনই দায়ী। কিছু কিছু গবেষক ধারণা করেন যে জটিল মাথা ব্যথার জন্য কিছু কিছু ধাপের সাথে এই দুই ধরনের মাথা ব্যাথার স্পষ্ট মিল আছে।
আমাদের ব্রেইন, স্নায়ুর সাথে কিছু রাসায়নিক বস্তুর মাধ্যমে যোগাযোগ করে যেগুলোকে বলা হয় নিউরোট্রান্সমিটার। স্নায়বিক সিস্টেম এর কার্যাবলীর জন্য এইসব নিউরোট্রান্সমিটার অত্যাবশ্যক। যেমন- পেশী সংকোচন, ইন্দ্রিয়সমূহের উপলব্ধির ক্ষমতা, চিন্তা-ভাবনা, মানসিক অবস্থা, এবং সচেতনতা ইত্যাদি।কিন্তু কোন একক নিউরোট্রান্সমিটার এইসব কার্যাবলী নিয়ন্ত্রন করতে পারেনা. অধিকন্তু প্রতিটি নিউরোট্রান্সমিটার মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের বহু-সংখ্যক বৈশিষ্টপূর্ন কার্যাবলীতে ভূমিকা পালন করে- যেমন মাথা ব্যাথার জন্য স্বতন্ত্র একটি নিউরোট্রান্সমিটার , ‘’সেরোটিন’’ এর পরিবর্তন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
সেরোটিন সাধারণত ঘুম, মনমর্জি/মানসিক অবস্থা,রক্তকনিকার সংকোচন ও প্রসারন ক্ষমতা এবং মাংসপেশীগুলোর সংকোচন (যেমন অন্ত্র) এর ক্ষতি করার জন্য পরিচিত। অধিকন্তু এটা অন্য আরেকটি নিউরোট্রান্সমিটার ‘’সাবস্ট্যান্স-পি’’ এর পরিবর্তন নিয়ন্ত্রন করে।এর ফলে আমাদের শরীর ফুলে যায় তরল জমা হওয়ার কারনে।জ্বালাপোড়া ও দাহজনক রাসায়নিক পদার্থ যেমন-ব্রাডিকাইনিন এর মুক্তির জন্য ব্যাথা পরিবাহী স্নায়ুগুলোকে জেগে উঠে। একই সময়,সাবস্ট্যান্স-পি হল ব্যাথা প্রশমনকারী জিনিসগুলোর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ব্যাথা প্রশমনকারী। এর উপস্থিতিতে ব্যাথা পরিবাহী স্নায়ুগুলোকে সংবেদনশীল করে তোলে। এটা ধারণা দেয় যে দু’ধরনের তত্ত্ব আছে মাথা-ব্যাথার-যাইহোক সাবস্ট্যান্স-পি এবং ব্রাডিকাইনিন এর কার্যকরী ভূমিকায় ব্যাথার সংবেদনশীলতা খুব বেড়ে যায়।
এই ধারনা ঠিক নয় যে ভুক্তভোগী রোগীর মাথা ব্যাথা অল্পতেই শুরু হয়ে যায়। ব্যাথা অনুভব নির্ভর করে রাসায়নিক পদার্থগুলোর সক্রিয়তার উপর যা ব্যাথার তীব্রতা হ্রাস করে বা বাধাগ্রস্থ করে, যেমন-কিছু রাসায়নিক পদার্থ যা বৃদ্ধি ঘটায় অথবা লাঘব করে যেমন-সাবস্ট্যান্স-পি ও ব্রাডিকাইনিন। যদি সাবস্ট্যান্স-পি নির্গত হয় এবং ব্যাথা-অনুভবকারী স্নায়ু দ্বারা গৃহীত হয় তাহলে আপনি কোন ব্যাথা অনুভব করবেন না। প্রসঙ্গক্রমে, মস্তিষ্ক ব্যাথার জন্য সংবেদনহীন। ব্যাথা-অনুভবকারী অংশগুলো হল কপালের সম্মুকভাগ, মাথা ও ঘাড়ের মাংসপেশি, নাসারন্ধ্র,ব্রেইনের রক্তকনিকা এবং কিছু ব্রেইন ও ঘাড়ের স্নায়ুতন্ত্র।
ভুক্তভোগী রোগীর মাথা ব্যাথার পূর্বের এবং/অথবা পরের অভিজ্ঞতার চাইতে সেরোটিন তত্ত্ব বিভিন্ন ধরনের মানসিক পরিবর্তন যেমন-উত্তেজনা এবং বিষাদ্গ্রস্ততার ব্যাখ্যা দেয়।অন্য একটি নিউরোট্রান্সমিটার নর-এপিনেফ্রিন মাথা ব্যথার জন্য দায়ী।মেয়েদের ক্ষেত্রে ইস্ট্রোজেন নামক হরমোনের জন্য মাইগ্রেইন এর ব্যাথা হয়ে থাকে।
মাথা ব্যাথার সেরোটিন তত্ত্ব যদিও মনে হয় এটা অসম্পূর্ণ, তবুও কিছু প্রকার মাইগ্রেইন এর ব্যাখ্যা দিতে সাহায্য করেছে এবং আরো কার্যকর কিছু তত্ত্ব তৈরীতে পথপ্রদর্শকরূপে সাহায্য করেছে।কিছু ড্রাগ যেমন ‘Sumatriptan’ মাইগ্রেইনের চিকিৎসায় উপকারীতার প্রমান পাওয়া গেছে এবং সাথে সাথে অন্যান্য মাথা ব্যথার কারন উদ্ঘাটনে সহায়তা করছে।.সঠিক ও সম্পূর্ন তত্ত্ব জানা গেলে মাথা ব্যথার চিকিৎসার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া যেত যেখানে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হবে । সংগৃহীত

জেনে নিন- কীভাবে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়


Image result for চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়

মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন হৃদয় সুস্থ রাখুন। বিভিন্ন গবেষনার ফলে প্রমানিত হয়েছে, মানসিক চাপ হৃদযন্ত্রের ক্ষতি সাধন করে।

নিউ ইয়র্কের রচেস্টার মেডিকল সেন্টারের সেন্টার ফর মাইন্ড-বিডি রিসার্চ’য়ের মনোরোগবিদ্যার সহকারী অধ্যাপক ড. ক্যাথি হেফনার বলেন “বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে জানা গেছে— দুশ্চিন্তা, স্বল্পপুষ্টির খাবার খাওয়া বা ব্যায়াম করার অনীহার ফলে যেসব ঝুঁকি থেকে মানসিক চাপের ফলেও সৃষ্ট সমস্যাগুলো ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে” 

পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার কারন কি ও সমস্যা সমাধানের উপায়

আলোচনার বিষয় হল পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার কারন কি ও সমস্যা সমাধানের উপায় নিয়ে। অনেকেই এই সমস্যাই ভুগে কিন্তু আমাদের কেন যেন প্রকাশ করতে লজ্জা বা দ্বিধা কাজ করে। বিশেষ করে মেয়েদের। আরে রোগ তো রোগই তাই না। আপন জনের সঙ্গে শেয়ার করে সঠিক বেবস্থা নেওয়া অতিজরুরী। 



পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে এর মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্রনিক বা দীর্ঘ মেয়াদি কাশি, ডায়রিয়া, গর্ভধারণ, লিভার সিরোসিস, প্রস্রাবে বাধা, মলদ্বারের ক্যান্সার, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা সহ অনেক কারণ ইত্যাদি। বিশেষ করে পায়খানার সাথে রক্ত গেলে তাকে আমরা পাইলস রোগ বলে থাকি। পাইলস রোগটি সর্ব সাধারণের নিকট অর্শ বা অরিশ হিসেবে পরিচিত।