সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )
লাইফস্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
লাইফস্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬

মুখ বেশি ঘেমে যায়?

মুখ বেশি ঘেমে যায়?

mukh-3ঢাকা: গ্রীষ্মের এই দিনে যখন তখনই ঘেমে ভিজে যায় আমাদের শরীর। অথচ, গরমের যত ধকল তা যেন মুখেই সবচেয়ে বেশি। অতিরিক্ত ঘামে মুখের ত্বকে দেখা দেয় ব্রণ, হোয়াইট হেডস, ব্ল্যাক হেডস ইত্যাদির মতো সমস্যা। তাই গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া থেকে নিজের মুখকে রক্ষা করতে জেনে নিন কিছু সহজ সমাধান। * গরমের সময় ত্বকে লাগাতে পারেন ত্বককে ঠাণ্ডা রাখতে সক্ষম ময়শ্চারাইজার। তবে গরমের কষ্ট রুখতে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর আগে ত্বকে বরফ ঘষে নিতে পারেন। * সপ্তাহে দুই দিন বাড়িতে তৈরি ফেসিয়াল স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। চালের গুঁড়ার সঙ্গে টক দই মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। পাঁচ মিনিট অপেক্ষার পর হালকা ম্যাসেজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখে ঘাম হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে সহজেই। * প্রতিদিন এক চামচ মধুর সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। পনের মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। * বাহিরে বের হওয়ার ১৫ মিনিট আগে এসপিএফ ৩০ এর উপরে সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন, তাহলে আর মুখ ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা থাকবে না। * বাহিরে বের হওয়ার সময় সঙ্গে পানি রাখুন। পর্যাপ্ত পানি পানে ত্বকের সমস্যা অনেকটাই দূর হয়। লিঙ্ক 

গরমে করণীয় জেনে নিন

গরমে করণীয় 

ডাঃ মো: সাদিকুর রাহমান ( রেসিম), ঢাকা: তীব্র গরমে জনজীবন পুরোই অস্থির। অসহ্য গরমে নিজেকে আড়ালে রাখা প্রায় অসম্ভব। তবুও নিয়ম করে কিছু নিয়ম পালন করলে আমরা কিছুটা উপকৃত হব নিশ্চয়….

১. বেশী বেশী পানি পান করবেন। তবে ঠান্ডা পানি অতিরিক্ত খাবেন না। প্রয়োজন হলে পানির বোতল সঙ্গে রাখুন। খুব প্রয়োজন না হলে বাহিরে থেকে পানি কিনে খাবেন না।
২. অতিরিক্ত ঘাম এর ফলে শরীরে প্রচুর লবন এবং পানির ঘাটতি হয়। এই ঘাটতি পূরণ করাতে পারেন খুব সহজেই। এক্ষেত্রে খাবার স্যালাইন আপনার জন্য খুবই সহায়ক হবে। তবে খাবার স্যালাইনটি মেয়াদউত্তীর্ণ কি না যাচাই করে নিবেন।
৩. তূলনামূলক ঢিলেঢালা কাপড়, সূতি কাপড় আপনার পছন্দের তালিকায় থাকা উচিৎ।
৪. বাহিরে যাওয়ার সময় ছাতা নিতে ভুলবেন না। এটা আপনাকে কিছুটা প্রশান্তি দেবে অন্তত একটু তীব্র দাবদাহ থেকে।
৫. খাবারের তালিকায় শাক সবজির পরিমাণ বাড়ান। এক্ষেত্রে মৌসুমী ফলমূলগুলো আপনাকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।
৬. বাহিরে থেকে এসেই হাত মুখ ধুয়ে ফেলবেন। বাহিরে থেকে এসেই গোসল করবেন না। একটু জিরিয়ে নেবেন। আর যারা দুই বা ততোধিকবার গোসল করার অভ্যাস রাখেন তারা অন্তত মাথার চুলগুলো তাড়াতাড়ি মুছে ফেলবেন।
৭. ত্বকের ব্যাপারে যারা অতিরিক্ত সচেতন, বাজারে অনেক ধরনের সান স্ক্রিন পাওয়া যায়, এসব বেশী ব্যবহার করবেন না। সান স্ক্রিন এর কার্যকারিতা অল্প সময়ের জন্যই হয়। ফেসওয়াস ব্যবহার করুন।
৮. কাপড় নিয়মিত ধুয়ে ফেলুন। ব্যস্ততার কারণে সময় হয়ে ওঠে না ঠিকিই তবুও চেষ্টা অন্তত করাই যায়। প্রতিদিনই পরিধেয় কাপড় পরিবর্তন করুন।
৯. উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্ঠজনিত রোগে যারা নিয়মিত ভুগছেন, তারা নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ ও নিয়ম মেনে চলবেন।
১০. বাচ্চা এবং বয়স্ক মানুষের প্রতি খেয়াল রাখবেন। এই দুই বয়সের অথবা দুই প্রজনোম মানুষ অনেক সময় আমাদেরই ব্যস্ততার কারণে অবহেলিত থেকে যায়।
পরিশেষে আপনাদের সকলের সুস্থতা কামনা করছি। সতেজ থাকুন এবং সুন্দর থাকুন।
সংগৃহীত