সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )
জেনেরাখা ভালো লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
জেনেরাখা ভালো লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

হঠাৎ মুখ বেঁকে যাওয়া

মুখ বাঁকা রোগ

একদিন ঘুম থেকে জেগে দেখলেন হঠাৎ মুখের এক দিক বেঁকে গেছে। কথা বলতে গিয়ে বা হাসতে গেলে ঠোঁটটা বিশ্রীভাবে একদিকে ঝুলে পড়ছে, মুখের এক দিক আর নাড়তে পারছেন না। এমন অবস্থাকে সবাই বলে থাকেন যে ‘মাইল্ড স্ট্রোক’ হয়েছে।
আসলে স্ট্রোক বা পক্ষাঘাতেও মুখ বেঁকে যেতে পারে বইকি, যখন দেহের একটি দিক পুরোপুরি পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা প্যারালাইসিস হয়ে যায় তখন এর সঙ্গে মুখও আক্রান্ত হয়। কিন্তু পক্ষাঘাত ছাড়াও এমন ঘটনার কারণ স্নায়ুগত সমস্যা। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর নাম বেলস পালসি।
কী হয় বেলস পালসিতে?
ফেশিয়াল নার্ভ বা মুখমণ্ডলের স্নায়ু আমাদের মুখের পেশিগুলোতে নিয়ন্ত্রণ করে। কোনো কারণে এই স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখের পেশি শক্তি হারায় ও মুখ বেঁকে যায়। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো হারপিস ভাইরাস সংক্রমণ। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, স্ট্রোক ইত্যাদি কারণেও ফেশিয়াল নার্ভ অকার্যকর হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কোনো কারণ নির্ণয় করা যায় না। তখনই একে বলা হয় বেলস পালসি। বেলস পালসি হলে মুখের এক দিকটা ঝুলে পড়ে, পেশি নাড়ানো যায় না, চোখ খুলতে ও বন্ধ করতে সমস্যা হয়। অনেক সময় চোখ খুলেই থাকে। খেতে গিয়ে মুখের এক দিক দিয়ে সব পড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। চেষ্টা করেও কপাল কোঁচকানো যায় না। কখনো কানের ভেতর বা পেছনে ব্যথা হয়, কানে বেশি শোনা যায়। জিবের স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
চিকিৎসা কী?
যত দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন, ততই ভালো। কেননা, স্টেরয়েড বা অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে শুরু করলেই সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এ ছাড়া চিকিৎসক বিশেষ ধরনের ব্যায়াম শিখিয়ে দেবেন, যা দিনে কয়েকবার করতে হবে। এই সময় চোখ ও মুখের যত্ন নিতে হবে। যেহেতু চোখ সহজে বন্ধ হয় না, তাই তা শুষ্ক হয়ে যায়। চোখের ড্রপ ব্যবহার ছাড়াও বিশেষ প্যাচ ব্যবহার করে চোখ বন্ধ রাখা হয়। খাবার খেতে সমস্যা হলে ধীরে ধীরে তরল বা আধা তরল খাবার খেতে হবে। বেশির ভাগ বেলস পালসি কয়েক দিন বা কয়েক মাসের মধ্যেই সেরে যায়। কিছু ক্ষেত্রে সমস্যাটা দীর্ঘমেয়াদিও হতে পারে। বেলস পালসি গুরুতর গোছের কোনো রোগ নয়, তবে এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়াটাই উত্তম।  মেডিসিন বিভা, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ|
সংগ্রেহিত 

শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬

মাকে যারা ভালোবাস এই পোষ্টি পড়

একদিন ছোট্ট এক ছেলে তার মৃত্যশয্যায় শায়িত মায়ের পায়ের কাছে বসে ছিলো।
মা ছেলেকে বললেনঃ
-
আমি মরে গেলে আমাকে ছেড়ে এই
পৃথিবীতে থাকতে পারবি বাবা?
উত্তর:
না দিয়ে ছেলেটি মা কে পাল্টা প্রশ্ন...করে বসলোঃ
:আচ্ছা মা,জাহান্নামে কি মানুষ থাকতে পারে?
: না।
: তোমার পদতলে আমার বেহেশত
সেটা তুমি জানোনা? তুমি আছো বলেই
এখনো পৃথিবীটাকে বেহেশত বলে মনে হয়।
তুমিহীনা পৃথিবী আমার নিকট জাহান্নাম
স্বরুপ।তোমায় ছাড়া এই পৃথিবীতে কি করে বাঁচবো বলো মা?
মা মুচকি হাসলেন।তারপর
বললেনঃ
: আমি মরে গেলে তুই একটুও কাঁদবিনা। প্রতিদিন তোর সৃষ্টিকর্তার
ইবাদত বন্দেগী করবি।আমার বেহেশত আমি তোকে দিয়ে দিয়েছি।
তুই শুধু প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে আমার কবরের পাশে পাঁচ মিনিট,নয়তো এক মিনিট,নয়তো এক সেকেন্ড দাড়াবি।
খবরদার
বলছি কাঁদবি না কিন্তু। আমি তোর হাসিমাখা মুখটা প্রতিদিন পাঁচবার এক
সেকেন্ডের জন্য হলেও দেখতে চাই।
__
মায়ের ভালোবাসার সাথে অন্য কোন ভালোবাসার তুলনা হয়?
উত্তর একটাই না হয়না॥
সত্যিই মা জাতিটা বড়ই অদ্ভুত।
মৃত্যুর প্রহর গোনার সময় ও তাদের মন থেকে সন্তানের কথা মুছে যায়না।
মোছা যে অসম্ভব। এ যে তারই নাড়ী ছেড়া ধন। একই রক্ত,একই দেহ,একই আত্মা। কি করে মুছে যাবে বলুন? এই নশ্বর পৃথিবীতে বৃদ্ধাশ্রম
যদি আপনার মাযের শেষ আশ্রয়স্হল হয়ে থাকে তবে আপনি ও মনে রাখবেন আপনাকে পাবার জন্য জাহান্নামের সবগুলো দরজা অধীর
আগ্রহে অপেক্ষা করছে"!!!! সুত্র 

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।
তুমি কি ক্ষুধার্থ?
Are you hungry?
তুমি কি বিবাহিত?
Are you married?
তুমি ঠিক আছতো?
Are you okay?
তুমি কি প্রস্তুত?
Are you ready?
তুমি কি অসুস্থ?
Are you sick?
তুমি কি নিশ্চিত?
Are you sure?
তুমি কারো জন্য অপেক্ষা করছ?
Are you waiting for someone?
আজ কাজ করছ?
Are you working today?
আগামী কাল কাজ করবে?
Are you working Tomorrow?
তোমার বাচ্চারা কি তোমার সাথে আছে?
Are your children with you?
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব
As soon as possible.

রোযার ফযিলত সম্পর্কে মহানবী ( সঃ ) বানী

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
আল্লাহ তাআলার কসম! মুসলমানদের জন্য রমযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমযান মাসের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা মুমিনগণ এ মাসে (গোটা বছরের জন্য) ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতাও দোষত্রুটি অন্বেষণ করে। এ মাস মুমিনের জন্য গনীমত আর মুনাফিকের জন্য ক্ষতির কারণ।-মুসনাদে আহমদহাদীস ৮৩৬৮মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহাদীস-৮৯৬৮সহীহ ইবনে খুযাইমাহাদীস-১৮৮৪তাবারানী হাদীস-৯০০৪বাইহাকী শুয়াবুল ঈমানহাদীস-৩৩৩৫

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

একটি শিক্ষণীয় হাদিস

 একটি শিক্ষণীয় হাদিস । 
হযরত মুসা (:) একবার আল্লাহ তা'আলার কাছে আরজ করলেনহে-দয়াময় প্রভু! আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে'খারাপ ব্যক্তি আমাকে দেখিয়ে দাও। অদৃশ্য থেকে আওয়াজ  এলো,

ঠিকাছে আগামীকাল সকালে তুমি পথের ধারে বসে থেকো।  যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি- হলো তোমার উম্মতের সবচেয়ে' খারাপ। হযরত মুসা (:) ঠিক সময়মত নির্দিষ্টস্থানে বসলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি একটি ছোট ছেলে কুলে করে তাঁকে অতিক্রম করলো। হযরত মুসা (:)তাকেদেখে মনে মনে বললেন, ওহ্ এইব্যাক্তি-ইআমার উম্মতের
মধ্যে সবচেয়ে 'খারাপ।. কিছুক্ষণ পর হযরত মুসা (:)- ইচ্ছা হলো
তাঁর উম্মতের সবচেয়ে' ভালো ব্যাক্তিকে দেখতে। আল্লাহ' নিকট এবার আরজ করলেন, হে- দয়াময় প্রভু ! এবার আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে' ভালোব্যাক্তি আমাকে দেখাও।. আওয়াজ এলো, হে- মুসা! পথের ধারে বসো, সন্ধ্যা বেলায় যে ব্যাক্তি সর্বপ্রথম আসবে, সে- হলো তোমার উম্মতের মধ্যে সবচে'ভালো। সন্ধ্যা বেলায় হযরত মুসা (:)নির্দিষ্টস্থানে বসলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলেন সকালের সে ব্যাক্তি- ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরতিপথে আসছে। তাকে দেখে হযরত মুসা (:)অত্যন্ত অবাক হলেন এবং গভীর চিন্তায় পড়ে গেলেন।. হযরত মুসা (:) আল্লাহ' নিকট আরজ করলেন, হে-দয়াময় প্রভু! আমি একী দেখতেছি! সকালে যে সবচেয়ে 'খারাপ ছিলো, সন্ধ্যায় সে কিভাবে সবচেয়ে 'ভালো হয়ে গেলো?

শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬

দুশ্চিন্তা ও ঋণভার থেকে মুক্তির দোয়া:-

দুশ্চিন্তা ও ঋণভার থেকে মুক্তির দোয়া:-

আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে বর্ণিত।
তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মসজিদে প্রবেশ করে আবু উমামা (রা)
নামক জনৈক আনসার
সাহাবীকে দেখতে পান।
মহানবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম
তাঁকে (আনসারীকে)
জিজ্ঞাসা করেনঃ হে আবু উমামা!
আমি তোমাকে নামাযের সময়
ব্যতীত মসজিদে উপবিষ্ট কেন
দেখছি? তিনি বলেন, সীমাহীন
দুশ্চিন্তা ও ঋণভারে জর্জরিত হওয়ার
কারণে, ইয়া রাসূলাল্লাহ! (আমি এই
অসময়ে মসজিদে উপনীত
হয়ে তা থেকে আল্লাহর নিকট
মুক্তি কামনা করছি।
মহানবী সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেনঃ আমি কি তোমাকে এমন

রবিবার, ৫ জুন, ২০১৬

রমজান মাস সম্পর্কিত কিছু হাদিসঃ জেনে নিন


হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
আল্লাহ তাআলার কসম! মুসলমানদের জন্য রমযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমযান মাসের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা মুমিনগণ এ মাসে (গোটা বছরের জন্য) ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতা দোষত্রুটি অন্বেষণ করে। এ মাস মুমিনের জন্য গনীমত আর মুনাফিকের জন্য ক্ষতির কারণ।-মুসনাদে আহমদহাদীস ৮৩৬৮মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহাদীস-৮৯৬৮সহীহ ইবনে খুযাইমাহাদীস-১৮৮৪তাবারানী হাদীস-৯০০৪বাইহাকী শুয়াবুল ঈমানহাদীস-৩৩৩৫

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-
إذا جاء رمضان فتحت أبواب الجنة، وغلقت أبواب النار، وصفدت الشياطين.
যখন রমযান মাসের আগমন ঘটেতখন জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর শয়তানদেরকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়।-সহীহ বুখারীহাদীস-১৮৯৮সহীহ মুসলিমহাদীস-১০৭৯ (১)মুসনাদে আহমদ হাদীস-৮৬৮৪সুনানে দারেমীহাদীস-১৭৭৫


হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রা. থেকে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘রোযা এবং কুরআন কিয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোযা বলবেআমি তাকে দিনের বেলায় পানাহার ও প্রবৃত্তির চাহিদা মেটানো থেকে বিরত রেখেছি। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। কুরআন বলবেআমি তাকে রাতে ঘুম থেকে বিরত রেখেছি। সুতরাং আমার সুপারিশ কবুল করুন। তখন দুজনের সুপারিশই গ্রহণ করা হবে।-মুসনাদে আহমদ হাদীস : ৬৫৮৯তবারানীমাজমাউয যাওয়াইদ ৩/৪১৯


হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন,

শনিবার, ৪ জুন, ২০১৬

দরুন এক গল্প চোর থেকে আল্লাহ্‌র খাটী বান্দা ।


চুরি করা মোহাপাপ

মসজিদে জুতা চুরি করে এক চোর। কিন্তু একদিন সে  ঘোষনা শোনলো যেতাকবীর ওয়ালার সাথে ৪০ দিন ওয়াক্ত নামাজ আল্লাহর খুশির জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়বে তার কাছে বাদশা তার একমাএ মেয়ে বিয়ে দিবে।   তাই, জুতা চোর, জুতা চুরি বাদ দিয়ে  এখন প্রতিদিন ওয়াক্ত নামাজ সুন্দর করে আদায় শুরু করে। ভাবে চলতে চলতে বাদশা ৩৯ দিন খবর নিয়ে জানতে পারলো জুতা চোর যুবকটিই একটানা ৩৯ দিন এক টানা ওয়াক্ত নামাজ সময়মত আদায় করেছে।  তাই বাদশা আগামিকাল এসে তাকে রাজ দরবারে এসে, বাদশার মেয়েকে বিয়ে করতে বলে। কিন্তু, যুবকের ৪০ দিন, ৪১, ৪২ দিন যায় সে আর আসেনা। বাদশা তালাশ করতে করতে যুবককে খুজে বলতে লাগলো - "তোমাকে জোর করে বিয়ে করতে বলছিনা, কেন আসলেনা তুমি''
 যুবক বলতে লাগলো : ", বাদশা

শুক্রবার, ৩ জুন, ২০১৬

বিয়ে নিয়ে বিশেষ কিছু কথা



বিয়ে প্রতিটি মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু ছেলেদের থেকে মেয়েদের জীবনে বিয়ে একটু বিশেষ গুরুত্ব রাখে। তাই বিয়ের আগে মেয়েদের মনে কোনো প্রশ্ন জাগলে সেটার উত্তর জেনে নেয়া জরুরি। না হলে বিয়ের পরে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। শুধু মেয়েরাই বা কেন, ছেলেদেরও এই বিষয়গুলো জেনে নেয়া ভালো। এতে সংসারে সমস্যা কম হয়। বিশেষ করে সম্বন্ধ করে বিয়ের সময় ধরনের সমস্যা বেশি সৃষ্টি হয়। জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয়গুলো বিয়ের আগেই জেনে নিতে হবে-
প্রথমেই জেনে নিন বিয়েটা পাত্র/পাত্রীর নিজের ইচ্ছায় হচ্ছে, নাকি পরিবারের চাপে। পরিবারের চাপে হলে বিয়ের পরে সংসারে পাত্র/পাত্রীর মন নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে বিষয়টা জেনে নেওয়া ভালো আপনি যদি

বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০১৬

কে বেশী চালাক বাবা নাকি ছেলে ?

কে বেশী চালাক বাবা নাকি ছেলে ? 

গ্রাম থেকে বাপ নিজের ছেলের সাথে দেখাকরতে শহরে এল। গিয়ে দেখলো, তারছেলের সাথেএকটা খুব সুন্দরী মেয়েও থাকে। রাতে তিন জন যখন এক সাথে ডিনার টেবিলে বসলো, বাবা জিজ্ঞেস করলো--

"তোর সাথে এই মেয়েটি কে রে..?"
ছেলে : বাবা, সে আমার রুম পার্টনার আর আমার সাথেই থাকে। তুমি এটা নিয়ে কি কি ভাবছ, সেটা আমি জানি। কিন্তু আমাদের দুজনের মধ্যে সে রকম কোন সম্পর্ক নেই। আমাদের দুজনেরই আলাদা আলাদা কামড়া আর আমরা দুজনে আলাদা আলাদা বেডে ঘুমাই। আমরা দু'জন শুধু খুব ভাল বন্ধু। 
বাপ : ঠিক আছে বেটা। পরের দিন বাপ নিজের গ্রামে চলে গেল। 

এক সপ্তাহ পর মেয়েটি ছেলেটিকে বলছে-- "শুনো, গত রবিবার তোমার বাবা যে প্লেটে ডিনার করেছিলেন, ওই প্লেটটা খুঁজে পাচ্ছিনা। আমার সন্দেহ তোমার বাবাই এটা চুরি করে নিয়ে গেছেন। ছেলেটি রেগে গিয়ে বলল--"শাট আপ...তুমি এসব কি বলছো..?" 
মেয়েটি বলল--"তুমি একবার তোমার বাবাকে জিজ্ঞেস করে দেখোনা, জিজ্ঞেস করতে কি আপত্তি..?" ছেলেটি বলল--"OK,