সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )
স্বাস্থ্য টিপস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্বাস্থ্য টিপস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৭

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া কিছু উপায়

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া  কিছু উপায়

মোবাইল চার্জে দিয়ে মোবাইল খুঁজতে থাকার ঘটনা কি আপনার সঙ্গে ঘটেছে কখনো? বা মাথার ওপর চশমা রেখে আপনি কি সারা ঘরে চশমা খোঁজেন? এমন করে আপনি কি প্রায়ই কিছু না কিছু ভুলে যান?
স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়লেই এমন সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের। বিভিন্ন কারণে আমাদের স্মৃতিশক্তি প্রভাবিত হয়, স্মৃতিশক্তি কমে যায়; আমরা ভুলে যাই। ঘুমের অসুবিধা, মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, অপুষ্টি, থাইরয়েড হরমোন নিঃসরণে সমস্যা, ধূমপান, মদ্যপান এসব কারণে স্মৃতিশক্তি কমে যায়। এ ছাড়া প্রবীণ বয়সে স্মৃতিভ্রম রোগেও এ ধরনের সমস্যা হয়। বেশি সমস্যা হলে চিকিৎসা তো নিতে হবেই, তবে তার আগে কিছু ‘ঘরোয়া ওষুধ’ খেয়ে দেখতে পারেন। পরামর্শটি দিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি।
১. কাঠবাদাম
কাঠবাদাম একটি চমৎকার আয়ুর্বেদিক উপাদান। এটি স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্যও ভালো।
যা করতে হবে  
- ৫ থেকে ১০টি কাঠবাদাম সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন।
- পরের দিন সকালে খোসা ছাড়িয়ে নিন এবং একে গুঁড়া করুন।
- এক গ্লাস দুধের মধ্যে এই গুঁড়া মিশিয়ে ফুটান।
- স্বাদ বাড়ানোর জন্য সামান্য চিনি বা মধু মেশাতে পারেন।
- ৩০ থেকে ৪০ দিন এটি প্রতিদিন খান।

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬

কাজ করতে করতে হটাত মাথা ঘোরালে কি করবেন


কর্মক্ষেত্রে দারুন চাপ, দীর্ঘক্ষণ কাজের মধ্যে থাকার কারনে, কম বেশি সবাই মাথা ঘোরার অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে। কিন্তু মাথা ঘোরা কোনও মজার বিষয় না। যতক্ষণ মাথা ঘোরে, ততক্ষন নিজেকে ভয়ংকর অসুস্থ বলে মনে হয়।মাথা ঘুরানোর অনেক কারন থাকতে পারে। সেসকল কারন তার সমাধান নিয়ে আমাদের আজকের আলোচনা। মাথা ঘোরা যদি হঠাৎ করে শুরু হয় আর অল্প সময়ের জন্য থাকে, তো এর কারন হলঃ 
· অতিরিক্ত পরিশ্রম 
· অন্তঃকর্ণের রক্তবাহী নালীর অস্বাভাবিকতা 
· অন্তঃকর্ণের প্রদাহ যদি অনেক উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে অথবা চলন্ত ট্রেন দেখলে বা গাড়ি থেকে প্লাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরায়, তাহলে এর কারন হলঃ 
· অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত

সমস্যা মাথা ঘোরা যদি দীর্ঘ সময় থাকে এবং মাঝে মধ্যেই হয়, তাহলে এর সম্ভাব্য কারণ হলঃ 
· মধ্যকানের প্রদাহ 
· মেনিয়ার রোগ 
· অ্যাকোয়াসটিক নিউরোমা (ভেস্টিব্যুলো ককলিয়ার নার্ভের টিউমার) যদি কানে কোনও সমস্যা না থেকে থাকে, তবে এর কারন হতে পারেঃ 
· বিভিন্ন ওষুধ 
· দুশ্চিন্তা 
· ঘাড়ে আঘাত মাথা ঘোরার সাথে যদি অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার লক্ষণ থাকে, তাহলে এর কারন হিসেবে বলা যেতে পারেঃ 
· মস্তিষ্কের অপর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ 
· হৃদরোগ 
· ক্যারোটিভ সাইনাস সংবেদনশীলতা এছাড়াও রক্তস্বল্পতা, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপের কারনেও মাথা ঘুরতে পারে। মাথা ঘুরানোর চিকিৎসা নির্ভর করে, এর কারনের উপর। জটিল কারন থেকে থাকলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া ভালো। যদি এর কোনও সুনির্দিষ্ট কারন না পাওয়া যায়
তবে সাধারন কিছু নিয়ম মেনে চললে, ভালো থাকা সম্ভব। 

* কাজের মাঝে হঠাৎ করে মাথা ঘোরানো শুরু করলে, কাজ করা থেকে তখনই বিরত থেকে, চোখ বন্ধ করতে হবে। আর সম্ভব হলে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। 
* দুশ্চিন্তা মানুষের জীবনের একটা সাধারন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এই সাধারন বিষয়টিকে মনের মধ্যে চেপে না রেখে, শরীরকে সুস্থ রাখতে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে। 
* কান সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। কানের ভিতর খৈল জমা হয়ে এবং শ্রবণনালী বন্ধ হয়েও মাথা ঘোরা হতে পারে। 
* কখনও সীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত না। পরিকল্পনা করে কাজ করলে, কাজের চাপ কমার সাথে সাথে মাথা ঘোরা থেকেও বিরত থাকা যায়। 
* কাজ করার সময় সর্বদা ঘাড় সোজা রাখা উচিত। ঘাড় বাঁকা করে কাজ করলে, ঘাড়ে স্পনডাইলোসিসের পরিবর্তন হয়ে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীগুলোর ওপর চাপ পড়তে পারে। যা মাথা ঘুরানোর একটি উল্লেখযোগ্য কারন। 
* পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মাথা ঘোরা সমস্যা দেখা দেয়। তাই শরীর যাতে পানিশূন্য না হয়ে পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। 
* চিনিতে প্রচুর পরিমান গ্লুকোজ থাকে। তাই চিনি খাওয়ার পরিমাণ কখনও কমানো উচিত না। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে, মাথা ঘোরাতে পারে। 
* ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কোনও ওষুধ সেবনে মাথা ঘোরালে, তাকে স্বাভাবিক লক্ষন বলে মেনে না নিয়ে, অতিসত্বর ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে। উপরের সতর্কতা গুলো মেনে চললে, মাথা ঘুরানো নির্মূল করা সম্ভব


লিংক সুত্রঃ এইখান (tnews247থেকে সংগৃহীত  

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬

হাত-পা অবশ লাগে কেন?


 ভিডিও

হাত-পা অবশ লাগে কেন?
প্রায় সময়ই কিছু রোগী পেয়ে থাকি যারা হাত অথবা পায়ের ঝিম ধরা বা অবশ অনুভূত হওয়া এই ধরনের উপসর্গ নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে যেসব রোগী আসেন তাদের মাঝে কেউ কেউ বলেন রাতে একদিকে কাত হয়ে শুলে খানিকক্ষণ পর ওই পাশের হাত পা অবশ অনুভূত হয়। তারপর শোয়া থেকে উঠে কিছুক্ষণ হাঁটহাঁটি করলে স্বাভাবিক হয়ে যায়। এসব কারণে রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হয়, কারো কারো ক্ষেত্রে হাতে কোনো জিনিস কিছু সময় ধরে রাখলে হাত ঝিম বা অবশ মনে হয়। কিছুক্ষণ পর আর ধরে রাখতে পারেন না। এমনকি মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় বেশিক্ষণ মোবাইলটি কানে ধরে রাখতে পারেন না। 

আসুন আমরা জেনে নিই কী কী কারণে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। 

রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০১৬

ভুলে যাওয়া যখন রোগ ! তার প্রতিকার ও মনে রাখার ম্যাজিক শিখুন !

ভুলে যাওয়া যখন রোগ ! তার প্রতিকার ও মনে রাখার ম্যাজিক শিখুন !

প্রিয় বন্ধুর সাথে দেখা হলো কিন্তু নাম মনে পড়ছেনা। আবার ড্রয়ারের চাবি কোথায় রেখেছেন তা ভুলে সারাবাড়ি মাথায় তোলা ইত্যাদি আমাদের জীবনে হরহামেশাই ঘটে। কখনও তা বড়ো আকার ধরণ করে। তখনই হয় বিপত্তি।
বয়সের সাথে সাথে স্মৃতিশক্তির ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া স্বাভাবিক শারীরিক বৈশিষ্ট্য। সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর থেকে একজন মানুষের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেতে থাকে। অনেকেই এটিকে রোগ ভেবে ভুল করেন। সবসময়ই এটি রোগ নয়। আবার বয়স ছাড়াও কখনও কখনও ভুলে যাওয়ার বাতিক লক্ষ্য করা যায়। মাঝে মধ্যে ভুলে যাওয়া মানেই স্মৃতিশক্তির কঠিন সমস্যা নয়। এক নজরে দেখে নিন বয়স ছাড়াও কি কি কারণে ভুলে যাওয়ার সমস্যা বা স্মৃতিভ্রংশ হতে পারে।
০ পারিবারিক ঝামেলার আধিক্য ০ মাথায় আঘাত ০ থাইরয়েডের সমস্যা ০ ডায়াবেটিকস ০ হাই কোলেস্টরল ০ ক্লান্তি ০ বিষন্নতা ০ নিঃসঙ্গতা
ভুলে যাওয়ার বিভিন্নতা
বিভিন্নরকমভাবে ভুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে
০ সাম্প্রতিক ঘটনা ভুলে যাওয়া এবং চেষ্টা করেও মনে করতে না পারা ০ কথা বলার সময় বহুল ব্যবহৃত শব্দ মনে করতে না পারা ০ পরিচিত রাস্তা ভুলে যাওয়া ০ কোনও জিনিস যে জায়গায় রাখার কথা সেখানে না রেখে সম্পূর্ণ অন্য জায়গায় রাখা ০ কাজের প্ল্যান করতে না পারা অথবা প্ল্যান অনুযায়ী কাজ করতে না পারা ০ সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার অনিচ্ছা ০ অজানা জায়গা সম্পর্কে অহেতুক আশংকা ০ নিয়মিত অভ্যাসমূলক কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখার প্রবণতা ০ ব্যক্তিত্বের নেগেটিভ পরিবর্তন ইত্যাদি।
ভুলে যাওয়া যখন রোগ
ভুলবশত ভুলে যাওয়া এক দুইবার হলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে বারবার হতে থাকলে অবশ্যই সেটা দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। যে কোন ধরনের ভুলে যাওয়ার মেডিকেল নাম অ্যামনেজিয়া। এর আবার নানা ভাগ আছে।
অ্যালজাইমার্স ঃ এই রোগে সাধারণত মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ষাটোর্ধ ব্যক্তিদের এই রোগ হয়। তবে ৮০ বছরের উর্ধ্বে এই রোগের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। বংশগত কারণে ষাটের আগেও এই রোগ হতে পারে। থাইরয়েড নিঃসরণ হ্রাস পেলেও এই রোগ দেখা দিতে পারে। লক্ষণ হিসেবে দেখা যায় কথা বলতে সমস্যা হওয়া, হাত পায়ের দ্বারা সাধারণ কাজ করতে না পারা, এইমাত্র যা করলেন বা বললেন তা ভুলে যাওয়া, বাড়ি থেকে বেরিয়ে কোথায় যাবেন মনে করতে না পরা ইত্যাদি।
ডিমেনসিয়া ঃ এই রোগ বয়স বাড়ার সাথে সাথে মস্তিষ্কের কোষ বা নিউরণগুলো শুকিয়ে যেতে থাকে। ফলে স্মৃতিভ্রংশ হয়। ডিমেনসিয়ার বিশেষত্ব হলো ভুলে যাওয়ার সাথে সাথে ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন ঘটে। কারণ মস্তিষ্কের সামনের অংশ ব্যক্তিত্ব গঠনে সাহায্য করে। ডিমেনসিয়া রোগে এই অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয় ফলে ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন হয়। সাধারণত ৮০ বছরের পর ডিমেনসিয়া হয়। তবে অনেক সময় নিজের অজান্তেই মস্তিস্কে ছোট ছোট স্ট্রোকের ফলে কোষ শুকিয়ে যেতে থাকে। সেক্ষেত্রে ৮০’র আগেও ডিমেনসিয়া হতে পারে।
প্রতিকার
০ মস্তিষ্কের নিউরোসেল সক্রিয় রাখার চেষ্টা করতে হবে।
০ শরীর সচল রাখতে হবে ফলে তা মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন ঘটাবে
০ মাথায় বড় আঘাত থেকে সতর্ক থাকতে হবে
০ রক্তচাপ, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে
০ চর্বি কম খেতে হবে
০ ধূমপান সর্বাগ্রে বর্জনীয়
০ বই পড়ার অভ্যাস ডিমেনসিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে
মনে রাখার ম্যাজিক
প্রিয় পাঠক আবার ভেবে বসবেন না যে কোনো ম্যাসিজ শিখিয়ে দিচ্ছি। তবে বৈজ্ঞানিকভাবে মস্তিষ্কের গঠন বিশ্লেষণ করে একটি পন্থা আবিষ্কৃত হয়েছে। যার নাম নেমোনিক্স। এটিকেই মগজাস্ত্রের তুরুপের তাস বলা হয়। নাম, তারিখ, তালিকা সবকিছু মনে রাখার এটি এক অনন্য পদ্ধতি। তবে এজন্য তুখোড় বুদ্ধিমান বা মোটাফ্রেমের চশমা পরে থিতু হবার প্রয়োজন নেই। এর প্রাথমিক ব্যবহার বুঝতে পারলেই আপনি অনুভব করবেন কেন এটিকে ম্যাজিক বলা হয়েছে। নেমোনিক্স বহুরকম হয় তবে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পন্থা হচ্ছে কল্পনা এবং অনুষঙ্গ। এই পদ্ধতিতে আপনি যদি কারও নাম মনে রাখতে না পারেন তবে তার নামের সাথে মিল রেখে যেকোনো পরিচিত বস্তুর ছবি আঁকুন আপনার কল্পনায়। একবার যদি কল্পনার জাল বুনে ফেলতে পারেন তবে তার নাম ভোলার চান্স থাকবেনা বললেই চলে।
আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে রোমান রুম পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে আপনি যা মনে রাখতে চাচ্ছেন তার সাথে পরিচিত একটি প্রেক্ষাপটে কল্পনা করুন। ধরা যাক আপনি সদাই করতে গিয়ে কাগজ আর পেন্সিল কিনবেন। চিন্তা করুন, একটি বাচ্চা কাগজ ছিড়ে কুটি কুটি করছে আর পেন্সিল দিয়ে এঁকে সারাবাড়ির দেয়াল নষ্ট করছে। দেখবেন সহজেই মনে রাখতে পারছেন।
আরও করণীয়
০ মস্তিষ্ক সজাগ রাখুন। খবরের কাগজ পড়ুন, সামাজিক অনুষ্ঠানে যান, সকলের সঙ্গে মিশুন
০ নিয়মিত অনুশীলন করুন
০ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
০ রক্তচাপ ও কোলস্টেরল নিয়মিত পরীক্ষা করুন
০ কাঁচা লবন কম খাবেন
০ রাতে সারাদিনের ঘটনা মনে করার চেষ্টা করুন
০ কবিতা পড়ুন, গান শুনুন, ছবি দেখুন
০ মন খুলে হাসুন। হাসতে পারলে আপনি ফুরফুরে থাকবেন।