সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )
দারুন খবর । লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
দারুন খবর । লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬

সেনানিবাসে সৈনিক পদে (২০১৭ ব্যাচের জন্য) নিয়োগ

সেনানিবাসে সৈনিক পদে (২০১৭ ব্যাচের জন্য) লোক ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে আগামী  ১৭ জুলাই ২০১৬ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত
আগামী ১৭ জুলাই ২০১৬ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত নির্ধারিত সেনানিবাসে সৈনিক পদে (২০১৭ ব্যাচের জন্য) লোক ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে। সেনাবাহিনীতে যোগদানে আগ্রহি পুরুষ মহিলা প্রার্থিদের আবেদনের জন্য বিস্তারিত তথ্যাবলী নিন্মরুপঃ






বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বিস্তারিত দেখুন আবেদন করুন

রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

সুন্দর একটা হাসির গল্প


আবুল সিনেমা হলে সিনেমা দেখছে। আবুলের পাশের সিটে বসেছে এক বুড়ো। বুড়োর হাতে একটা ছোট পেপসির বোতল। বুড়ো মিনিট পরপর বোতলে চুমুক দিচ্ছে। নেমায় দুর্দান্ত এ্যাকশন চলছে। কিন্তু একটু পরপর বুড়ো পেপসির বোতলে চুমুক দেওয়ায় আবুলের খুব ডিসটার্ব হচ্ছে। এভাবে অনেকক্ষণ চলার পরে আবুল বিরক্ত হয়ে বুড়োর হাত থেকে পেপসির বোতলটা কেড়ে নিয়ে বললঃ এটুকু খেতে এতবার চুমুক দিতে হয়?!!!! 

মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬

২৫ বছর বয়সের আগে,যে ৮ টি কারণে বিয়ে করা উচিত নয়

২৫ বছর বয়সের আগে,যে ৮টি কারণে বিয়ে করা উচিত নয়
rupcare_woman
সকলেই ভাবেন বিয়ের সঠিক বয়স কতো? ছেলে, মেয়ে ভেদে বিয়ের বয়স সামাজিক ভাবে আলাদা তা আমরা সকলেই জানি। ছেলেরা একটু বেশি বয়সে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন জীবনে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য, অন্যদিকে মেয়েদের পরিবারের চাপে পড়ে অনেক আছেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। যদিও আজকাল এই প্রথার কিছুটা হলেও পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি সমাজে।
তাহলে সত্যিকার অর্থে বিয়ের সঠিক সময় কোনটি? নারী হোক বা পুরুষ, একজন মানুষের বয়স অন্তত ২৫ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে করা উচিত নয় একেবারেই। জানতে চান কী কারণে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক।
১) পুরোপুরি ম্যাচিউরড হয়ে বিয়ে করা উচিত
১৮ বছর বয়সে একজন মানুষ পূর্ণবয়স্ক হয়ে থাকেন। কিন্তু নারী বা পুরুষ দুজনেরই নিজের একটি সংসার সামলানোর দায় দায়িত্ব নেয়ার ক্ষমতা ২৫ এর পরই আসে এবং এটি শারীরিক নয় পুরোপুরি মানসিক ব্যাপার।
২) নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ তৈরি করতে
আমাদের দেশে ২৫ এর আগে নয় বরং ২৫ এর পরেই একজন মানুষকে একটি খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার মতো চাকুরি পেতে দেখা যায়। পুরুষদের এই সুযোগটি দেয়া হলেও অন্যের স্ত্রী হতে হয় বলে নারীদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর এই সুযোগ বেশ কমই দেয়া হয়। কিন্তু আসলেই প্রতিষ্ঠিত হতে হলে ২৫ এর পরই বিয়ের চিন্তা করা উচিত।
৩) আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে বিয়ে করা উচিত
শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠিত নয় একজন মানুষের জীবনযাপনের জন্য আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমাদের সমাজে শুধুমাত্র পুরুষের এই দিকটি দেখা হয়। কিন্তু একজন নারী হিসেবেও আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া উচিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে।
৪) পরিবারের মূল্য বুঝে বিয়ের জন্য রাজি হওয়া উচিত
২৫ বছর বয়সের আগে একজন মানুষের পক্ষে পরিবারের মূল্য কতোখানি তা সঠিকভাবে বুঝে ওঠা সম্ভব নয়। প্রমাণ পেতে আশেপাশেই একটু নজর বুলিয়ে দেখুন। সদ্য গ্র্যাজুয়েট একজন মানুষ নিজেকে বুঝতেই তো সময় পার করে দেন, তিনি পরিবার কি জিনিস তা বুঝবেন কীভাবে?
৫) নিজের ভবিষ্যৎ ঠিক করে নিয়ে বিয়ের কথা ভাবা উচিত
ভবিষ্যতে কী করছেন, কোন লক্ষ্যে গিয়ে পৌঁছুবেন এবং সঠিক পথে হাঁটা শুরু করে তবেই বিয়ের কথা চিন্তা করা উচিত। তা না হলে লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
৬) নিজের জন্য সঠিক মানুষটি খুঁজে নিয়ে বিয়ে করুন
লাভ বা আরেঞ্জ যেভাবেই বিয়ে করুন না কেন সেটি হবে পুরো জীবনের একটি বন্ধন। সুতরাং ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। নিজের জন্য সঠিক মানুষ কোনজন তা বুঝতেও ম্যাচিউরিটির প্রয়োজন রয়েছে।
৭) দায়িত্ব নিতে শিখে বিয়ের কথা ভাবা উচিত
২৫ বছর বয়সের আগে ছাত্রজীবনে প্রায় সকলকেই একটু দায়সারা গোছের জীবনযাপন করতে দেখা যায়। তাই প্রথমে দায়িত্ব নেয়ার বিষয়টি শিখে নেয়া উচিত বিয়ের কথা ভাবার আগে।
৮) নিজেকে গুছিয়ে নিতে শিখে বিয়ে করা উচিত
বিয়ে কোনো ছেলে খেলা নয়। অনেক বড় একটি দায়িত্ব জড়িয়ে আছে এতে। বাপের বাড়ি, শ্বশুর বাড়ি এবং নিজের সংসার স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই ৩ টি সংসার সামাল দিতে হবে। তাই প্রথমে নিজেকে একটু গুছিয়ে নিতে শেখা উচিত। আর এই গুছানো ২৫ বছরের পরেই দেখা যায় সকলের মধ্যে।

আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’ ফেব্রুয়ারির ২৯, ২০১৬ ইং

আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’ ফেব্রুয়ারির ২৯, ২০১৬ ইং



Image result for ফেব্রুয়ারির ২৯
আজ অধিবর্ষ বা ‘লিপ ইয়ার’। চার বছর পর ফেব্রুয়ারি মাস এবার বাড়তি এক দিন পাচ্ছে। এ জন্য চলতি বছর আজ ক্যালেন্ডারের পাতায় যুক্ত হয়েছে ২৯ ফেব্রুয়ারি। আজ যে শিশুর জন্ম হবে, তাকে নিজের জন্মদিন পালন করতে হবে চার বছর পর পর। লিপ ইয়ারের দিনটি বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী উদ্যাপিত হবে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে। লিপ ইয়ার নিয়ে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে ভালো-মন্দ নানা রকম ধারণা চালু আছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ফেব্রুয়ারির ২৯ তারিখকে জ্যোতিষীরা ‘শুভ দিন’ বলে মনে করেন। তবে বাংলাদেশের জ্যোতিষীরা জানিয়েছেন, পাশ্চাত্য ধারণা থেকেই বাংলাদেশে লিপ ইয়ার নিয়ে কিছুটা উচ্ছ্বাস কাজ করে। তবে এই দিনের আলাদা করে কোনো প্রভাব বা গুরুত্ব নেই। লিপ ইয়ার শব্দের বাংলা অর্থ ‘অধিবর্ষ’। এটি একটি বিশেষ বছর, যাতে সাধারণ বছরের তুলনায় একটি দিন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বছরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য বেশি থাকে। শেষ লিপ ইয়ার ছিল ২০১২ সালে।

লিপ ইয়ার কেন হয়?


লিপ ইয়ার শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। লিপ ইয়ার হচ্ছে সাধারণ ধারণায় সেই বছর যা ৩৬৫ দিনের পরিবর্তে ৩৬৬ দিনে হয়। লিপ ইয়ার সম্পর্কে এই হচ্ছে আমাদের সাধারণ জ্ঞান, চলুন এবার এ সম্পর্কে আরেকটু বিশদভাবে জানি।
প্রথমেই জানা যাক, লিপ ইয়ার কেন হয় – প্রতিটি সৌর বছর ৩৬৫ না বরং প্রকৃতপক্ষে ৩৬৫.২৪২ দিনে সম্পূর্ণ হয়। এই অতিরিক্ত সময়টুকুর ভারসাম্য রক্ষার্থে বিভিন্ন ক্যালেন্ডার একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একটি নির্দিষ্ট নিয়মে অতিরিক্ত দিন বা মাস যোগ করে। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫ সালে জুলিয়াস সিজার লিপ ইয়ার ধারণার প্রবর্তন করেন। পূর্বে রোমানদের ৩৫৫ দিনের ক্যালেন্ডার ছিল এবং বিভিন্ন উৎসব একই ঋতুতে রাখার জন্য একটি ২২ অথবা ২৩ দিনের মাস প্রতি দ্বিতীয় বছরে যোগ করা হত। সিজার নিয়মটাকে সহজ করার জন্য বিভিন্ন মাসে দিন যোগ করে ৩৬৫ দিনের বছর সৃষ্টি করলেন। মূল গণনা করেন সিজারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী সোসিজেনেস। প্রতি ৪ বছরে ফেব্রুয়ারি মাসে ২৮তম দিনের পর একটি দিন যোগ করার নিয়ম করা হয়। অর্থাৎ প্রতি চতুর্থ বছরকে লিপ ইয়ার করা হয়। ১৫৮২ সালে পোপ অস্টম গ্রেগরী ক্যালেন্ডারটিকে পরিমার্জন করেন এই নিয়মে যে লিপ ইয়ার সে বছরগুলোতে আসবে যে সকল বছর ৪ দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিভাজিত। কিন্তু যেহেতু একটি বছর ৩৬৫.২৫ দিনের চেয়ে একটু কম , প্রতি ৪ বছরে ১ দিন যোগ করার ফলে ৪০০ বছরে প্রায় ৩টি অতিরিক্ত দিনের সৃষ্টি হয়। তাই ৪টির মধ্যে কেবলমাত্র একটি শতাব্দী বছর লিপ ইয়ার হিসেবে পরিগণিত হয়। এ কারণে ১৭০০,১৮০০ ও ১৯০০ সাল লিপ ইয়ার ছিল না এবং ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না। কিন্তু ১৬০০ এবং ২০০০ লিপ ইয়ার ছিল কারণ ওই বছরগুলো ৪০০ দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিভাজিত।
বিভিন্ন ক্যালেন্ডার অনুযায়ী লিপ ইয়ার :
গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডার – এই ক্যালেন্ডারই বিশ্বব্যাপী সাধারণ ক্যালেন্ডার হিসেবে প্রচলিত। এটিতে উপরোক্ত নিয়মানুসারে প্রতি ৪ বছরে ফেব্রুয়ারি মাসে একটি অতিরিক্ত দিন যোগ হয়, যা “লিপ ডে” নামে পরিচিত।
হিজরি ক্যালেন্ডার – এ ক্যালেন্ডারে বছরের শেষ মাসে প্রতি ৪ অথবা ৫ বছর অন্তর একটি অতিরিক্ত দিন যোগ করা হয়।
হিব্রু ক্যালেন্ডার – হিব্রু ক্যালেন্ডার একটি চান্দ্র ক্যালেন্ডার। এই ক্যালেন্ডারে একটি ত্রয়োদশ চান্দ্র মাস যোগ করা হয় ৭ বার ১২টি চান্দ্র মাসের সাথে প্রতি ১৯ বছরে যাতে ঋতু পরিবর্তনের সাথে ক্যালেন্ডার বছরের মিল থাকে।
চাইনিজ ক্যালেন্ডার- এটিও একটি চান্দ্র ক্যালেন্ডার তাই লিপ ইয়ার এ এতে একটি অতিরিক্ত মাস যোগ করা হয় একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী।
হিন্দু ক্যালেন্ডার- সকল চান্দ্র ক্যালেন্ডারের মত এটিতেও একটি অতিরিক্ত মাস যোগ করা হয় প্রতি ২ অথবা ৩ বছর অন্তর। এই অতিরিক্ত মাসটি “অধিক মাস” নামে পরিচিত।
ইসলামিক ক্যালেন্ডার- সাধারণ ইসলামিক ক্যালেন্ডারে নিয়মিত “লিপ ডে” নেই তবে মধ্যযুগে ব্যবহৃত এবং বর্তমানেও কিছু মুসলিম দ্বারা ব্যবহৃত “ট্যাবুলার ইসলামিক ক্যালেন্ডার” এ একটি নিয়মিত “লিপ ডে” আছে। এই অতিরিক্ত দিন ৩০ বছর চক্রের প্রতি ১১ বছরে যোগ করা হয়।
বাংলা ক্যালেন্ডার- বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী লিপ ইয়ার এমনভাবে সাজানো হয় যাতে লিপ ডে সর্বদা গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডার এর ২৯ ফেব্রুয়ারির কাছাকাছি থাকে। এতে করে উভয় ক্যালেন্ডারের মধ্যে তারিখ পরিবর্তন করা সহজ হয়।

এভাবে প্রতিটি ক্যালেন্ডারেই লিপ ইয়ার সংঘটিত হয়।
যেসব শিশুর জন্ম লিপ ইয়ারে তাদেরকে লিপার বা লিপ্লিং বলা হয়। এসকল শিশুরা তাদের প্রকৃত জন্মদিন ৪ বছর অন্তর পালন করতে পারে এবং সাধারণ বছরগুলোতে ২৮ ফেব্রুয়ারি অথবা ১ মার্চ তারা জন্মদিন পালন করে। কিছু দেশে এ সম্পর্কে নীতি নির্ধারণ করা আছে। চীনে ১০ অক্টোবর ১৯২৯ থেকে সিভিল কোড অনুযায়ী একজন লিপ্লিং এর আইনগত জন্মদিন সাধারণ বছরগুলোতে ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৯৯০ থেকে হংকং এ একজন লিপ্লিং এর সাধারণ বছরগুলোর জন্য জন্মদিন ১ মার্চ নির্ধারিত। 

২০১৬ অর্থাৎ বর্তমান বছরটি লিপ ইয়ার ছিল। গত কালকে বেস্ত কারনে পোষ্টটি দিতে পারিনা । 

সংগৃহীত- লিংক সুত্রঃ 

শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

কম্পিউটার এর টাইপ করার স্পীড বাড়িয়ে নিন


Image result for টাইপ শুরু করুনবর্তমানে চাকরি বা ব্যবসায়ের বিশাল একটি স্থান জুড়ে আছে কম্পিউটার। এখন চাকরি বা ব্যবসায়ের প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ছাড়া মনে হয় কোন মূল্য নেই। তাই কর্ম ক্ষেত্র বিশেষ কারণে কম বেশী সবাইকে কম্পিউটার কাজ শিখে নিতে হয়। আর কম্পিউটারে কাজ করতে গেলে টাইপিং জানা আবশ্যক। তাই জেনে নিন টাইপিং স্পিড দ্রুত করার কিছু সহজ পদ্ধতি।

সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

৬২ কোম্পানির ওষুধ থেকে সাবধান


গাজী শাহনেওয়াজ
নিষিদ্ধ ও কালোতালিকাভুক্ত ৬২ কোম্পানির ওষুধ কেনা থেকে সাবধান। এসব কোম্পানি মরণব্যাধি ওষুধ উৎপাদন করে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে বাজারজাত করছে। সংসদীয় কমিটি নূ্যনতম ব্যবহারে অযোগ্য এগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিলেও অধিদপ্তর স্ব-প্রণোদিত হয়ে পাল্টা কমিটি করে ১৫ কোম্পানিকে ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি দেয়। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ সংসদীয় কমিটি। কমিটি বলেছে, সুপারিশের পর মন্ত্রণালয়ের আবার কমিটি গঠনের যৌক্তিকতা নেই। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির কার্যপত্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, স্থায়ী কমিটি সরেজমিন ভিজিট করে ৬২ কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল ও উৎপাদন বন্ধের সুপারিশ করে। এসব কোম্পানির কোনো গাইড লাইন অনুসরণ ও জিএমপি কমপ্লাই না করে ওষুধ প্রস্তুত ও চাহিদার মাত্র ৩ শতাংশ উৎপাদন করে। কিন্তু এদের ওষুধ জনগণের কোনো উপকারে আসে না।
তিনি বলেন, বছরের পর বছর কোম্পানিগুলো নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও সরবরাহ করে চলেছে। কিন্তু মন্ত্রণালয় কিংবা অধিদপ্তরের নজরে আসেনি। স্থায়ী কমিটি বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায় নিয়ে তদন্তপূর্বক কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল ও উৎপাদন বন্ধের সুপারিশের পর মন্ত্রণালয়ের আবার কমিটি গঠনের যৌক্তিকতা নেই।
তার বক্তব্যের জবাবে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়ন, যোগ্য জনবল নিয়োগ, ডকুমেন্টশন, নতুন যন্ত্রপতি সংগ্রহ ও সংযোজন ও ব্যাপাক উন্নতি সাধন করায় ৯টি প্রতিষ্ঠানকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আদালতের নির্দেশে ৯টি প্রতিষ্ঠান ওষুধ বাজারজাত করছে। তবে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মামলা নিষ্পত্তির চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
কার্যপত্রে দেখা গেছে, স্বাস্থ্য সংসদীয় কমিটির অধীনে ৩ নং সাব-কমিটি গঠন করে দেশের ওষুধ উৎপাদনকারী ১৫১টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শন করে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আন্তজার্তিক মানসম্পন্ন চিহ্নিত হয় ২২টি কোম্পানি। এছাড়াও ২৬টির অধিকাংশই সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং ৪১টিকে মোটামুটি সামঞ্জস্যপূর্ণ যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রণীত গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্রাকটিস (জিএমপি) সম্পন্ন, যা কমিটির কাছে প্রতীয়মান হয়।
কালোতালিকাভুক্ত ৬২টি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ইউনিভার্সেল ফার্মা লি., অ্যাবালিশন ফার্মা লি., বেঙ্গল টেকনো ফার্মা লি., বিকল্প ফার্মা লি., ক্রিস্টাল ফার্মা লি., ডলফিন ফার্মা লি., জলপা ফার্মা লি., মাফনাজ ফার্মা লি., ন্যাশনাল ল্যাব লি., কোয়ালিটি ফার্মা লি., রেমিডি ফার্মা লি., সলটন ফার্মা লি., বিস্ট্রল ফার্মা লি., ডিসেন্ট ফার্মা লি., মার্কসম্যান ফার্মা লি., মাইস্ট্রিস ফার্মা লি., প্রিমিয়ার ফার্মা লি., প্রতিতি ফার্মা লি., ইউনিক ফার্মা লি., এক্সিম ফার্মা লি., রিয়ালাইন্স ফার্মা লি., এপিসি ফার্মা লি., আলকদ ফার্মা লি., সেন্ট্রাল ফার্মা লি., দি হোয়েইট হর্স ফার্মা লি., কসমো ফার্মা লি., দেশ ফার্মা লি., গ্লোবেক্স ফার্মা লি., রয়েল ফার্মা লি., ইনোভা ফার্মা লি., স্ট্যান্ডডার্ট ফার্মা লি., ইউনাইটেড ক্যামি ফার্মা লি., অ্যামিকো ফার্মা লি., সিমা ফার্মা লি., স্কাইল্যাব ফার্মা লি., অর্গানিক ফার্মা লি., নর্থ বেঙ্গল ফার্মা লি., এজটেক ফার্মা লি., বেঙ্গল ড্রাগ অ্যান্ড ক্যামি লি., বেনহাম ফার্মা লি., কুমুদিনী ফার্মা লি., মার্স্ক ফার্মা লি., সুনিপুণ ফার্মা লি. এবং রেমো ক্যামিকেলস লিমিটেড।
এছাড়াও সংসদীয় কমিটির সুপারিশ উপেক্ষা করে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমতিতে যে ৯টি কোম্পানি ওষুধ বাজারজাত করছে সেগুলো হচ্ছে- মেসার্স ওয়েস্টার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, মেসার্স এফএনএফ ফার্মা লি., মে মর্ডান ফার্মা লি., মে প্রাইম ফার্মা লি., মে সিলকো ফার্মা লি., মে সিনথো ফার্মা লি., মে গ্রিনল্যান্ড ফার্মা লি., মে মিল্লাত ফার্মা লি. ও মে মমতাজ ফার্মা লি.। আর আদালতের নির্দেশে ৯টি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে, পারমিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড, স্পার্ক ফার্মা লি., শামসুল আলামিন ফার্মা লি., ট্রপিক্যাল ফার্মা লি., ইউনিয়ন ফার্মা লি., রাসা ফার্মা লি., প্যারাডাইস ফার্মা লি., ওসিস ফার্মা লি. এবং ইন্দো বাংলা ফার্মা লি.।

দেহের শক্তি বা এনার্জি বাড়ানোর উপায়


ডা. আওরঙ্গজেব আরু
প্রতিনিয়ত আমাদের নানা ধরনের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকতে হয়। কখনো বা অফিস, আবার কখনো হাটবাজার কিংবা নিজের পরিবারকে সময় দেয়া এ সবটাতেই প্রয়োজন শক্তি বা এনার্জি। একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন, আপনি বেশি কাজ বা প্রেশার নিতে পারছেন না। অথচ আপনার পাশের জন্যই তা অনায়াসেই করে ফেলছে। চাকরিজীবী পুরুষ-মহিলা কিংবা একদমই গৃহিণী সবার জন্যই প্রয়োজন অফুরন্ত শক্তি। আর এই শক্তি বা এনার্জির মূল রহস্যটাই লুকিয়ে আছে আমাদের খাদ্যাভাস। শুধু বেঁচে থাকার জন্যই খাওয়া নয়, জীবনকে উপভোগ করার জন্য খাওয়া এবং সুস্থ থাকা। এক্ষেত্রে আমাদের খাদ্যাভাস বিশেষ কিছু খাদ্যদ্রব্য রাখলে আমরা প্রচুর শক্তি অর্জন করতে পারি।
পানি : প্রতিদিন দু'লিটার অর্থাৎ ৮-১০ গ্লাস পানি খাওয়া একান্ত অপরিহার্য। সঠিক পরিমাণে পানি খেলে দেহের জয়েন্টগুলো সচল থাকে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, খাবার সহজে হজম হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ বজায় থাকে, এক কথায় দেহের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
তাজা ফলমূল : আমাদের দেহের শতকরা ৮০ ভাগই পানি। শুধু পানি খেয়ে দেহের পানির চাহিদা পূরণ করা যায় না। এজন্য প্রচুর পরিমাণে তাজা ফলমূল খাওয়া উচিত। ফলকে বলা হয় ব্রেইন ফুয়েল ও অ্যান্টি-ডিপ্রেস্যান্ট। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন ৩-৫টি ফল খাওয়া উচিত। এতে ডিপ্রেশন কম হয়, হার্ট ভালো থাকে, কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।,
সবুজ শাক-সবজি ও সালাদ
সবুজ শাক-সবজি ও সালাদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইবার। আয়রন, ও ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ সবুজ শাক-সব্জি অস্টিওপোরোসিস ও আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধে খুবই উপকারী। এতে দেহ সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম থাকে।
বাদাম ও বীজযুক্ত সবজি
বাদাম ও বীজযুক্ত খাবারে রয়েছে ন্যাচারেল ফ্যাট ও প্রোটিন যা দেহে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে।
দুধ ও দুধজাতীয় খাবার
এনার্জি জোগাতে দুধের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি সহজে পূরণ করা যায়। এ ছাড়া দই, পায়েস ইত্যাদিও আমাদের দেহের এনার্জির উৎস হতে পারে।
স্প্রাউটস বা অঙ্কুরিত বীজ
স্প্রাউটস শরীরে এনার্জি দেয়। এতে প্রোটিন বেশি পরিমাণে থাকে, ফ্যাটের পরিমাণ কম। সিদ্ধ, স্প্রাউটস সহজে হজম হয়। প্রতিদিন ১ বাটি স্প্রাউটস খাওয়া খুবই ভালো।
মূলযুক্ত খাবার : মিষ্টি আলু, বিটের মতো মূলযুক্ত খাদ্যে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি৬, পটাসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ উপাদান। এই জাতীয় খাবার ডিপ্রেশন কমাতে সাহায্য করে ও খাদ্যের চাহিদা সহজে মেটাতে পারে। দেহের এনার্জি বাড়াতে খাদ্যের ভারসাম্য বজায় রাখা একান্ত প্রয়োজন। এ জন্য ডায়েট বা খাদ্যেভাসের ৪০ ভাগ ফলমূল, সবজি ২০ ভাগ এবং ৩০ ভাগ ফ্যাট রাখা প্রয়োজন। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে এনার্জি বা শক্তির জন্য আর চিন্তার কিছুই থাকবে না।
সংগৃহীত ।

প্রবাস জীবন

প্রবাস থেকে মাকে বলা কিছু কথা 



রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

যে ৫ টি কারণে পরিবারের মেজো সন্তানেরা সবার চাইতে আলাদা

যে ৫ টি কারণে পরিবারের মেজো সন্তানেরা সবার চাইতে আলাদা

পরিবারের মেজো সন্তানকে নিয়ে অনেক সময় বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার সীমা থাকে না। কারণ বেশীরভাগ সময়ই পরিবারের মেজো সন্তানকে হতে দেখা যায় স্বাধীনচেতা, আত্মনির্ভরশীল এবং একেবারে আলাদা মনমানসিকতার মানুষ। কিন্তু সত্যিকার অর্থে পরিবারের মেজো সন্তানটি হয়ে থাকে সবচাইতে ভালো মনের মানুষ।
পরিবারের বড় সন্তানেরা অনেক বেশি আত্মত্যাগী ও ছোটরা উড়নচণ্ডী ধরণের হয়ে থাকে বলেন অনেকেই। কিন্তু মেজোজনের বৈশিষ্ট্য কিন্তু সহজে চোখে পড়ে না। তারা কতোটা চিন্তা করে চলেও তাও অনেকে বুঝতে পারে না। আর তাদের এই ধরণের চিন্তাই তাদের করে তোলে একেবারে আলাদা ও ভালো মানসিকতার।

১) মেজো ছেলেমেয়েরা সম্পর্কের মূল্য অনেক বেশি ভালো বুঝে থাকেন

বড় এবং ছোটদের সাথে কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, তাদের সাথে কীভাবে চললে সম্পর্ক অনেক বেশি ভালো থাকে তা মেজোরাই ভালো বুঝে থাকেন। কারণ তিনি তার বড় ভাই-বোনের কোনো ব্যবহারে কষ্ট পেয়ে থাকলে নিজের ছোটোজনের সাথে কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বুঝে যান।
এবং তিনি নিজের বড় কারো সাথে যেভাবে ব্যবহার করবেন সেটাই তিনি তার ছোটজনের কাছ থেকে ফিরে পাবেন ভেবে তাও নিজে থেকেই শিখে নেন। এই দুটি বিষয় কিন্তু পরিবারের বড় এবং ছোটো সন্তানেরা এভাবে ভাবতে পারে না।

২) আত্মনির্ভরশীল মানুষ হয়ে গড়ে উঠেন বাবা-মায়ের মেজো সন্তান

বড় সন্তানের প্রতি বাবা মায়ের আলাদা একধরণের টান থাকেই কারণ তিনি প্রথম সন্তান। এবং ছোটো সন্তান পরিবারের সকলের আদরের সন্তান হিসেবেই মানুষ হয়ে থাকেন। কিন্তু সত্যি বলতে কি, বাবা-মা সন্তানদের মধ্যে পার্থক্য না করলেও বড় ও ছোটো সন্তানকে যেভাবে সময় দিয়ে থাকেন তা মেজো সন্তানকে দিতে পারেন না অনেক সময়েই। আর সে কারণেই পরিবারের মেজো সন্তানেরা অনেক বেশি আত্মনির্ভরশীল হয়ে গড়ে উঠে।

৩) সবার সাথে সহজে মিশতে পারার ভালো গুনটি থাকে মেজো সন্তানদের মধ্যেই

বুঝতে পারার বয়স থেকে বড় ও ছোটো ভাইবোনের সাথে কীভাবে মিশতে হবে তা সহজাত প্রবৃত্তি থেকেই শিখে নেন মেজোজন। আর সে কারণেই ছোটোবড় সকলের সাথেই বেশ ভালো করে মিশতে পারার একটি গুণ তৈরি হয়ে যায়, যা পরিবারের বড় ও ছোটো সন্তানের মধ্যে খুব বেশি দেখা যায় না। একারণে আত্মীয়স্বজন থেকে সকলেই মেজো সন্তানটিকে বেশ পছন্দ করে ফেলেন।

৪) ছোটো-বড় সকলকেই সঠিক মূল্যায়নে পরিচালনা করতে পারেন মেজোরাই

কাকে কি বলে, কীভাবে চালানো সম্ভব এই গুণটিও পরিবারের বড় ও ছোটো ভাইবোনের মধ্যে থাকতে থাকতে রপ্ত হয়ে যায় পরিবারের মেজো সন্তানের। এতে করে বাইরের জগতেও কার সাথে কীভাবে কথা বলে তাকে পরিচালনা করা সম্ভব তা তৈরি হয় নিজে থেকেই।

৫) মেজো সন্তানেরা অনেক বেশি সৃজনশীল হয়ে থাকেন

বড় ও ছোটো সন্তানদের তুলনায় মেজো সন্তানটি অনেক বেশি সৃজনশীল হয়ে থাকেন। তাদের চিন্তাভাবনা অন্য সকলের থেকে একটু আলাদা প্রকৃতির হয়ে থাকে। দেখা যায় বড় বা ছোটো ভাই বোন স্বাভাবিক নিয়মে জীবন যাপন করে বেশ বড় স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে কাজ করছেন কিন্তু মেজোজন নিজের সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের নিয়মে চলছেন। অবশ্য একারণে বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা কারণ হতে দেখা যায় পরিবারের মেজো সন্তানকে।

শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

বাংলাদেশ উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচ এস সি রেজাল্ট

বাংলাদেশ উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচ এস সি রেজাল্ট 
আমার ভাই ও বোনেরা তোমরা যারা বাংলাদেশ উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচ এস সি পরিক্ষা দিয়েছ তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট,আর কিছু দিনের মধ্য এইচ এস সি রেজাল্ট প্রকাশ করা হবে । বালাদেশ উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচ এস সি রেজাল্ট দেখুন এখানে ক্লিক করে । 

বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫

সরকার ফেসবুক খুলে দিয়েছে

ফেসবুক খুলেছে


সরকার ফেসবুক খুলে দিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে ফেসবুক খোলার কথা প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেন তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ। 
জুনাইদ আহমেদ বলেন, ফেসবুক খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নয়, পুরোপুরি খুলে দেওয়া হয়েছে।
অবশ্য এখনো ডেস্কটপ ও কিছু মোবাইল ডিভাইস থেকে ফেসবুক দেখা যাচ্ছে না।
ফেসবুক খোলা প্রসঙ্গে জুনাইদ আহমেদ বলেন, ফেসবুক খুলে দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। দেশের তরুণদের কথা মাথায় রেখে তিনি ফেসবুক খুলে দিতে অনুরোধ করেন। দেশের তরুণের বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) ফ্রিল্যান্সিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তরুণেরা ফেসবুক না থাকায় সমস্যায় পড়ছিলেন। তাঁদের কথা মাথায় রেখে ফেসবুক খুলে দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক খুলে দেওয়া হলেও সরকারের বন্ধ করা অন্যান্য অ্যাপস এখনো চালু হয়নি।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, ফেসবুকভিত্তিক অপরাধ কার্যক্রমের বিষয়টি ভবিষ্যতে সতর্কতার সঙ্গে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ১৮ নভেম্বর বুধবার থেকে ফেসবুক-ভাইবার-হোয়াটসঅ্যাপসহ সামাজিক যোগাযোগের কয়েকটি মাধ্যম বন্ধ করে দেয় সরকার। দুটি আলাদা নির্দেশনায় এসব মাধ্যম বন্ধ করে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
নিরাপত্তাজনিত কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুরোধে এ নির্দেশনা জারি করা হয় বলে বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান। এতে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তা বন্ধ থাকবে।
ওই দিন দুপুরে প্রথম নির্দেশনায় ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার ও হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ করার নির্দেশনা দেয় বিটিআরসি। পরে আরেকটি নির্দেশনায় লাইন, ট্যাংগো, হ্যাংআউটসহ আরও কয়েকটি মাধ্যম বন্ধের কথা জানানো হয়।
প্রথমআলো থেকে সংগ্রহ করা ।

মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

অনলাইন থেকে আয় করুন।

অনলাইন থেকে আয় করুন।

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন?কেউ এর আগে এইপোষ্টটি পোষ্ট করে থাকলে দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিবেনআর নয় ptc  সাইট এ ক্লিক করে আয়,তত সময় নাইএখন আয় হবে,সামাজিক যোগাযোগ সাইট এর মাধ্যমেএজন্য আপনার facebook, twitte, youtube, instagram, stumbleupon linkdin অ্যাকাউন্ট লাগবেসব গুলো না হলে ও ছলবেতবে সব গুলো অ্যাকাউন্ট থাকলে আপনি বেশী বেশী আয় করতে পারবেন খুবেই তারাতারিকাজ গুলো খুবেই সহজচলুন কাজ সম্পর্কে জেনে নেই
কি কি কাজ আছে?
কাজ গুলো হল অতি সাধারণফেসবুক এর কাজ Face-book page Like, dislike, photo post lik, photo post comment,করেTwitter এর কাজ twitter Follow, tweets, retweets করে YouTube এর কাজ youtube like, dislike, view, play, comment, favorite, subscribe করেinstagram এর কাজ instagram follow অথবা share করেstumbleupon এর কাজ stumbleupon follow অথবা share করে website traffic এর কাজ direct traffic, website traffic visit করে,এবং linkdin share করে কাজ করে আয় করা যায়
সাইট সম্পর্কে ধারনাঃ
এই সাইট এ টাকার অঙ্ককে coin হিসেবে প্রকাশ করা হয়আপনি যত coin কালেক্ট করবেন আপনার Level তত বারবেআপনি ২০০০ coin হলে আপনি বিকাশের মাধমে টাকা তুলতে পারবেন। Earn Coins এর প্রতিটি সেকশন থেকেই আপনি আয় করতে পারবেন যদি আপনার সব কয়টিতে Account থাকে

বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

ফেসবুক থেকে আয় করুন


ফেসবুক থেকে আয় করুন ।

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন?কেউ এর আগে এইপোষ্টটি পোষ্ট করে থাকলে দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিবেনআর নয় ptc  সাইট এ ক্লিক করে আয়,তত সময় নাইএখন আয় হবে,সামাজিক যোগাযোগ সাইট এর মাধ্যমেএজন্য আপনার facebook, twitte, youtube, instagram, stumbleupon linkdin অ্যাকাউন্ট লাগবেসব গুলো না হলে ও ছলবেতবে সব গুলো অ্যাকাউন্ট থাকলে আপনি বেশী বেশী আয় করতে পারবেন খুবেই তারাতারিকাজ গুলো খুবেই সহজচলুন কাজ সম্পর্কে জেনে নেই
কি কি কাজ আছে?
কাজ গুলো হল অতি সাধারণফেসবুক এর কাজ Face-book page Like, dislike, photo post lik, photo post comment,করেTwitter এর কাজ twitter Follow, tweets, retweets করে YouTube এর কাজ youtube like, dislike, view, play, comment, favorite, subscribe করেinstagram এর কাজ instagram follow অথবা share করেstumbleupon এর কাজ stumbleupon follow অথবা share করে website traffic এর কাজ direct traffic, website traffic visit করে,এবং linkdin share করে কাজ করে আয় করা যায়
সাইট সম্পর্কে ধারনাঃ
এই সাইট এ টাকার অঙ্ককে Point হিসেবে প্রকাশ করা হয়আপনি যত Point কালেক্ট করবেন আপনার Level তত বারবেআপনি ১০০০০ Point কালেক্ট &1 যোগ হবেReference করেওPoint বাড়ানো যায়এরা আপনাকে earn free points  এর প্রতিটি সেকশন ভিজিট এর জন্য ১-১১৫ পয়েন্ট দিবেEarn Coins এর প্রতিটি সেকশন থেকেই আপনি আয় করতে পারবেন যদি আপনার সব কয়টিতে Account থাকে
টাকা প্রদান কিভাবে করে?