সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

যে ৫ টি কারণে পরিবারের মেজো সন্তানেরা সবার চাইতে আলাদা

যে ৫ টি কারণে পরিবারের মেজো সন্তানেরা সবার চাইতে আলাদা

পরিবারের মেজো সন্তানকে নিয়ে অনেক সময় বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার সীমা থাকে না। কারণ বেশীরভাগ সময়ই পরিবারের মেজো সন্তানকে হতে দেখা যায় স্বাধীনচেতা, আত্মনির্ভরশীল এবং একেবারে আলাদা মনমানসিকতার মানুষ। কিন্তু সত্যিকার অর্থে পরিবারের মেজো সন্তানটি হয়ে থাকে সবচাইতে ভালো মনের মানুষ।
পরিবারের বড় সন্তানেরা অনেক বেশি আত্মত্যাগী ও ছোটরা উড়নচণ্ডী ধরণের হয়ে থাকে বলেন অনেকেই। কিন্তু মেজোজনের বৈশিষ্ট্য কিন্তু সহজে চোখে পড়ে না। তারা কতোটা চিন্তা করে চলেও তাও অনেকে বুঝতে পারে না। আর তাদের এই ধরণের চিন্তাই তাদের করে তোলে একেবারে আলাদা ও ভালো মানসিকতার।

১) মেজো ছেলেমেয়েরা সম্পর্কের মূল্য অনেক বেশি ভালো বুঝে থাকেন

বড় এবং ছোটদের সাথে কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, তাদের সাথে কীভাবে চললে সম্পর্ক অনেক বেশি ভালো থাকে তা মেজোরাই ভালো বুঝে থাকেন। কারণ তিনি তার বড় ভাই-বোনের কোনো ব্যবহারে কষ্ট পেয়ে থাকলে নিজের ছোটোজনের সাথে কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বুঝে যান।
এবং তিনি নিজের বড় কারো সাথে যেভাবে ব্যবহার করবেন সেটাই তিনি তার ছোটজনের কাছ থেকে ফিরে পাবেন ভেবে তাও নিজে থেকেই শিখে নেন। এই দুটি বিষয় কিন্তু পরিবারের বড় এবং ছোটো সন্তানেরা এভাবে ভাবতে পারে না।

২) আত্মনির্ভরশীল মানুষ হয়ে গড়ে উঠেন বাবা-মায়ের মেজো সন্তান

বড় সন্তানের প্রতি বাবা মায়ের আলাদা একধরণের টান থাকেই কারণ তিনি প্রথম সন্তান। এবং ছোটো সন্তান পরিবারের সকলের আদরের সন্তান হিসেবেই মানুষ হয়ে থাকেন। কিন্তু সত্যি বলতে কি, বাবা-মা সন্তানদের মধ্যে পার্থক্য না করলেও বড় ও ছোটো সন্তানকে যেভাবে সময় দিয়ে থাকেন তা মেজো সন্তানকে দিতে পারেন না অনেক সময়েই। আর সে কারণেই পরিবারের মেজো সন্তানেরা অনেক বেশি আত্মনির্ভরশীল হয়ে গড়ে উঠে।

৩) সবার সাথে সহজে মিশতে পারার ভালো গুনটি থাকে মেজো সন্তানদের মধ্যেই

বুঝতে পারার বয়স থেকে বড় ও ছোটো ভাইবোনের সাথে কীভাবে মিশতে হবে তা সহজাত প্রবৃত্তি থেকেই শিখে নেন মেজোজন। আর সে কারণেই ছোটোবড় সকলের সাথেই বেশ ভালো করে মিশতে পারার একটি গুণ তৈরি হয়ে যায়, যা পরিবারের বড় ও ছোটো সন্তানের মধ্যে খুব বেশি দেখা যায় না। একারণে আত্মীয়স্বজন থেকে সকলেই মেজো সন্তানটিকে বেশ পছন্দ করে ফেলেন।

৪) ছোটো-বড় সকলকেই সঠিক মূল্যায়নে পরিচালনা করতে পারেন মেজোরাই

কাকে কি বলে, কীভাবে চালানো সম্ভব এই গুণটিও পরিবারের বড় ও ছোটো ভাইবোনের মধ্যে থাকতে থাকতে রপ্ত হয়ে যায় পরিবারের মেজো সন্তানের। এতে করে বাইরের জগতেও কার সাথে কীভাবে কথা বলে তাকে পরিচালনা করা সম্ভব তা তৈরি হয় নিজে থেকেই।

৫) মেজো সন্তানেরা অনেক বেশি সৃজনশীল হয়ে থাকেন

বড় ও ছোটো সন্তানদের তুলনায় মেজো সন্তানটি অনেক বেশি সৃজনশীল হয়ে থাকেন। তাদের চিন্তাভাবনা অন্য সকলের থেকে একটু আলাদা প্রকৃতির হয়ে থাকে। দেখা যায় বড় বা ছোটো ভাই বোন স্বাভাবিক নিয়মে জীবন যাপন করে বেশ বড় স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে কাজ করছেন কিন্তু মেজোজন নিজের সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের নিয়মে চলছেন। অবশ্য একারণে বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা কারণ হতে দেখা যায় পরিবারের মেজো সন্তানকে।

স্বাস্থ্য

হৃৎপিণ্ডের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা দূর করবে ৬টি খাবার




হৃৎপিণ্ডের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা দূর করবে ৬টি খাবার

ওট

ওটের মধ্যে থাকা সলিউবল আঁশ কোলেস্টেরল তৈরি করতে বাঁধা দেয়। এই আঁশ হৃৎপিণ্ডের শিরার রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।

ডালিম

ডালিম একটি শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি শিরার শক্ত হয়ে যাওয়া সমস্যার সঙ্গে লড়াই করে এবং শিরার রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে। এই খাবারটি শিরাকে ভালো রাখে।

মাছ

যেসব মাছের ওমেগা তিন ফ্যাটি এসিড রয়েছে, এগুলো রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে। যেমন : স্যালমন, টুনা ইত্যাদি।

রসুন

রসুন বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। হৃৎপিণ্ডের শিরার রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

জলপাইয়ের তেল

অলিভওয়েল বা জলপাইয়ের তেল কোলেস্টেরল প্রতিরোধ করে। এর মধ্যে থাকা ম্যানুস্যাচুরেটেড চর্বি বাজে কোলেস্টেরল প্রতিরোধ করে। শিরার রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।

টমেটো

টমোটো হৃৎপিণ্ডের শিরাকে শক্ত হতে দেয় না। টমেটোর মধ্যে থাকা লাইকোপেন টমেটোকে লাল করে। যাদের শরীরে লাইকোপেন ভালো মাত্রায় থাকে, তাদের হৃৎপিণ্ডের শিরার সমস্যা কমে যায়। 

শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

সুন্দর সুন্দর সব ইসলামি সঙ্গীত

ইসলামি সঙ্গীত
আসসালামুয়ালাইকুম সবাই কেমন আছেন ? আপনাদের সবার জন্য নিয়ে আসলাম সুন্দর সুন্দর সব ইসলামি সঙ্গীত । শুনতে এখানে ক্লিক করুন

সরকারি তথ্য

সরকারি তথ্য 
বন্ধুরা তোমরা তোমাদের সকল জেলার তথ্য পেতে আমার এইজে আসুন । বাংলাদেশ সরকার তোমাদের জন্য অনেক সুবিধা করে দিয়েছে ।   দেখতে এখানে ক্লিক করুন ।

শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ভালোবাসা দিবস এর শুভেচ্ছা


ভালোবাসা দিবস এর শুভেচ্ছা 

সৈদালী গ্রাম ব্লগের পক্ষ থেকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে ।

ত্যাগ


ত্যাগ

  আপনাদের কি ইবোলা ভাইরাসের কথা মনে আছে ?
 সেই ইবোলা ভাইরাস নিয়ে আমার হৃদয় ছোয়া একটা গল্প । বেশি কিছু না বলে মূল গল্পে আসি,

                                                           প্রথম অংশ 

মজু মিয়া মিঞা বাড়ির বড় ছেলে । তার বড় ছেলেটা ঢাকার একটা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে । বড় ছেলেকে নিয়ে তার স্বপ্নটা ও অনেক বড় । আর ছোট ছেলেটার পড়া লেখায় তেমন মন নেই । ঠিক মতো স্কুলে যাওয়া তো হয়না তার উপর সঙ্গপাঙ্গ নিয়ে পাড়ার বাজারের চায়ের দোকানে সারাক্ষন হইহুল্লাহ । তাইতো কেউ কেউ ছেলের কর্মের জন্য মজিদ মিয়ার কাছে হালকা নালিশ করে , ছেলেটাকে কি শাষন করোনা ? ওতো ভারী বেয়াদব হইতাছে ।
 মজু মিয়া তখন দাঁতের উপর দাঁত চেপে রাগে বিড় বিড় করে । আর ভাবে আমি আর কত বা করবো কাজের কথা বললে  কাজে ও আসেনা । পড়া লেখাও ঠিক মতো করে না , যদি নাই শুনে আমার আর কি ? চেষ্টাতো আমি করতাছি , বড় ছেলেটার চিন্তা করি না । এইতো আর একটা বছর ছেলেটার এম বি এ টা শেষ হলে উপরে ওয়ালার রহমতে একটা চাকুরী হয়ে গেলে ওর পথটা তো ও করে নিবে আমি আর একটা বছর কষ্ট করে টাকা পয়সা যোগান দিতে পারলে হয় ।
আশ্বিনের দুপুরে ঘাম জড়ানো শরীরে এগুলো ভাবে আর সবজির ক্ষেত পরিচর্যা করে মজু মিয়া ।
আজ রোদ পড়ছে বেশ , তাই মজু মিয়ার ভালোই পানির পিপাসা পেয়েছে । পানি পান করতে হলে ঐ যে বড় রাস্তার পাশের একটি বাড়িতে যেতে হবে । এ দিকে দুপুর গড়িয়েছে ক্ষেতের কাজ ও একটু বাকি , তাই মজু মিয়া চিন্তা করতাছে কাজটুকু শেরে একবারে চলে যাই । এরকম টা ভেবেই আবার ক্ষেতের কাজে মনোযোগ দেয় মজু । এমন সময় মজু মিয়া শুনতে পায় ,
মজু মিয়া  ও মজু মিয়া , দুপুরের খানা দানার কথা কি মনে নাই ? নাকি কাজ করতে করতে ভুলেই গেছো । আরে ও মিয়া এ দিকে আসো একটু গাছ তলায় বসে জিরাই নাও ।
মজু মিয়া সারা দিয়া বলে কে গনি ভাই, বহ আইতাছি ।
গনি মিয়া  মজু মিয়ার পাশের ক্ষেতের মালিক অতপর মজু মিয়া গামছাটা খুলে মুখের ঘাম মুছতে মুছতে এসে গনি মিয়ার সাথে গাছ তলাই বসে । গনি মিয়া একটা বিড়ি বের করে মজু মিয়াকে বলে,
ধরো বিড়িটা লাগাও, এত কাজ করে কি হবে? কাজ তো সারা জীবনও করলা ! মজু মিয়া বিড়িতে আগুন ধরাইয়া টানতে লাগলো । গনি মিয়া বলে তাতো মিয়া বড় ছেলেকে তো বহুত পড়ালেহা শিখাইতাছো,
হ' ভাই আপনাগো দোয়া । ভাই ,দোয়া করবেন আমার পোলাডা যেন মানুষ হইতে পারে ।
ধুর মিয়া কি যে কও ? তোমার পোলা তো আমাগো পোলা। দোয়া করি তোমার পোলা মানুষের মতো মানুষ হউক ।
তো মজু মিয়া , তোমার তো সুদিন আইতাছে তোমার আর কি চিন্তা ?
চিন্তা তো আছে গনি ভাই  ।
 সেটা আবার কি চিন্তা ? মজু মিয়া ।
 ভাই এই চিন্তাটা আমার ছোট ছেলে মমিন মিয়াকে নিয়ে,
হের আবার কি হইছে ?
কি আর হইবো পড়া লেখায় এক দম মন নাই তার উপর সারাদিন বখাটে ছেলেদের সাথে চলা পেরা, আমার কথা একদম হুনে না । সারাক্ষন আমার আড়ালে আড়ালে চলাফেরা করে , আমি যে এখন কি করি গনি ভাই ,এই চিন্তাটা সারাক্ষন মাথায় ঘুরা ঘুরি করে ।
তো মজু মিয়া তোমার মমিন মিয়ার বয়স কত অহনে ?
তা আর কত হইব ১৭-১৮ হইব আর কি ।

অনলাইন থেকে আয় করুন


অনলাইন থেকে আয় করুন ।  

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি আপনারা ভালো আছেন।যারা অনলাইনে আয় করতে আগ্রহী তারা নিশ্চয়ই আমার পোষ্টটি দেখছেন। জি হ্যা বন্ধুরা এবার আপনারাও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন বিটকয়েনের মাধ্যমে । আপনারা অনেকেই হয়তো ভাবছেন বিটকয়েন আবার কি?আপনারা জেনে অবাক হবেন যে বিটকয়েন একটি মুদ্রার নাম,যার বৈদেশিক মূল্য ২১৪ ডলার।আর আমরা অনেকেই হয়তো জানি এর একডলার সমান ৭৮ টাকা।তাই আর দেরি কেন?তাই আমরা এখন কাজে নেমে পড়ি। এর জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে।প্রথমে বিটকয়েন রাখার জন্য একটি ওয়ালেট তৈরি করতে হবে।ওয়ালেট তৈরি করতে এখানে যান।তারপর সাইপ করে ফেলুন।দেখবেন ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেসেজ গেছে।সেখানে verify my account এ ক্লিক করুন। তারপর একাউন্টি ভেরিফাইড হয়ে গেলে আপনার একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।আপনি তখন দেখতে পাবেন Balance মেনুটির নিচে wallet address লেখা আছে।সেখানে ক্লিক করুন।তারপর একটি উইন্ডোতে সবার নিচে একটি অদ্ভুদ ধরনের কোড দেখতে পাবেন।এই কোডটিকে বলা হয় ওয়ালেট এড্রেস।এই কোডটি এখন কপি করে নিন।যেহেতু আমাদের বিটকয়েন ওয়ালেট তৈরি হয়ে গেছে,তাই আমাদের এখন শুধু বিটকয়েন আয় করতে হবে ।এজন্য নানা ধরনের সাইট রয়েছে।তবে সবচেয়ে বিশ্বস্ত সাইটটি হলো Freebitco. এজন্য প্রথমে সাইটটিতে সাইন আপ করুন। সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন।একাউন্ট খোলার সময় wallet address এ প্রথমে কপি করা এড্রেসটি পাস্ট করুন।অর্থাত্‍ ঐ অদ্ভুত এড্রেসটা ।এখন একাউন্ট খোলা শেষ হলে সবার নিচে দেখুন লেখা আছে claim your bitcoin।সেটাতে ক্লিক করুন।পরবর্তী পেজে নিচের দিকে আপনারা একধরনের কেপচা দেখতে পাবেন।কেপচাটি সেখানকার বক্সে বসান।তারপর roll এ ক্লিক করুন।কেপচাটি সঠিক হলে আপনারা ৮০০ সেন্ট পাবেন।কেপচা পুরণের প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় আপনি কেপচা পূরণ করতে পারবেন।অর্থাত্‍ আপনি এক ঘন্টা পরপর কেপচা পাবেন।এছাড়াও এখানে একটি হাই-লো গেম রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার আয়কে দিগুন করতে পারবেন।এজন্য আপনাকে multiply btc তে যেতে হবে।এক বিটকয়েন বা তার কম অংশ আপনি ফ্লেক্সিলোড করতে পারবেন।এজন্য আপনাকে www.bitrefill.com">এখানে যেতে হবেসেখানে নিজের কান্ট্রি সিলেক্ট করে নম্বর বসিয়ে আপনি মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।আজ আর নয়।সবাইকে ধন্যবাদ।সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন ।