সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

নবজাতকের নাম এর তালিকা ( ছেলে মেয়েদের সুন্দর নাম )

 নবজাতকের নাম এর তালিকা ( ছেলে মেয়েদের সুন্দর নাম )



"""আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান"" 

আপনি কি নবজাতক ছেলে মেয়েদের নাম খুজ করতেছেন? ছেলে মেয়েদের সুন্দর অর্থসহ ইসলামি নাম রাখা, পিতা মাতা হিসাবে আপনার কর্তব্য। আর এই কর্তব্য পালন করতে গিয়ে ইসলামিক নাম রাখার জন্য ছেলে মেয়েদের নাম খুজ করতছেন?? 

চিন্তার কোন কারণ নাই, আপনার পচন্দের নামটি খুজে নিতে পারেন নিচের লিংক গুলি থেকে। এইখানে পাবেন হাজার হাজার নামের অর্থসহ ছেলে মেয়েদের সুন্দর নাম। 
কিছু ছেলেদের সুন্দর নাম ও অর্থসহ নিচে দেওয়া হল। 
আব্দুল আযীয (عبد العزيز- পরাক্রমশালীর বান্দা)
 আব্দুল মালিক (عبد المالك)
আব্দুল কারীম (عبد الكريم-সম্মানিতের বান্দা)
আব্দুর রহীম (عبد الرحيم-করুণাময়ের বান্দা)
আব্দুল আহাদ (عبد الأحد- এক সত্তার বান্দা)
আব্দুস সামাদ (عبد الصمد- পূর্ণাঙ্গ কর্তৃত্বের অধিকারীর বান্দা)
আব্দুল ওয়াহেদ (عبد الواحد-একক সত্তার বান্দা)
আব্দুল কাইয়্যুম (عبد القيوم-অবিনশ্বরের বান্দা)
 আব্দুস সামী (عبد السميع-সর্বশ্রোতার বান্দা)
আব্দুল হাইয়্য (عبد الحي-চিরঞ্জীবের বান্দা)
আব্দুল খালেক (عبد الخالق-সৃষ্টিকর্তার বান্দা)
 আব্দুল বারী (عبد الباري-স্রষ্টার বান্দা)
আব্দুল মাজীদ (عبد المجيد-মহিমান্বিত সত্তার বান্দা) 

উসামা (أسامة-সিংহ)
আফীফ (عفيف-পুতপবিত্র)
হামদান (প্রশংসাকারী)
লাবীব (لبيب-বুদ্ধিমান)
রাযীন (رزين-গাম্ভীর্যশীল)
রাইয়্যান (ريَّان-জান্নাতের দরজা বিশেষ)
মামদুহ (ممدوح-প্রশংসিত)
নাবহান (نبهان- খ্যাতিমান)
নাবীল (نبيل-শ্রেষ্ঠ)
নাদীম (نديم-অন্তরঙ্গ বন্ধু)
আব্দুল ইলাহ (عبد الإله- উপাস্যের বান্দা)
ইমাদ (عماد- সুদৃঢ়স্তম্ভ)
মাকহুল (مكحول-সুরমাচোখ)
মাইমূন (ميمون- সৌভাগ্যবান)
তামীম (تميم),
হুসাম (حُسَام-ধারালো তরবারি)
হাম্মাদ (حماد-অধিক প্রশংসাকারী)
হামদান (حمدان-প্রশংসাকারী)
সাফওয়ান (صفوان-স্বচ্ছ শিলা)
গানেম (غانم-গাজী, বিজয়ী)
খাত্তাব (خطاب-সুবক্তা)
সাবেত (ثابت-অবিচল)
জারীর (جرير)
খালাফ (خلف)
জুনাদা (جنادة)
ইয়াদ (إياد)
ইয়াস (إياس)
যুবাইর (زبير)
শাকের (شاكر-কৃতজ্ঞ)
আব্দুল মাওলা (عبد المولى- মাওলার বান্দা)
আব্দুল মুজিব (عبد المجيب- উত্তরদাতার বান্দা)
আব্দুল মুমিন (عبد المؤمن- নিরাপত্তাদাতার বান্দা)
কুদামা (قدامة)
সুহাইব (صهيب) ইত্যাদি।
আব্দুল্লাহ (عبد الله)
মুনযির (منذر)
উরওয়া (عروة)
হামযা (حمزة)
জাফর (جعفر)
মুসআব (مصعب)
উবাইদা (عبيدة)
খালেদ (خالد)
উমর (عمر)

আল্লাহর নাম নয় এমন কোন নামের সাথে গোলাম বা আব্দ (বান্দা) শব্দটিকে সম্বন্ধ করে নাম রাখা হারাম। যেমন,
  • আব্দুল মোত্তালিব (মোত্তালিবের দাস), 
  • আব্দুল কালাম (কথার দাস), 
  • আব্দুল কাবা (কাবাগৃহের দাস), 
  • আব্দুন নবী (নবীর দাস), 
  • গোলাম রসূল (রসূলের দাস), 
  • গোলাম নবী (নবীর দাস), 
  • আব্দুস শামছ (সূর্যের দাস), 
  • আব্দুল কামার (চন্দ্রের দাস), 
  • আব্দুল আলী (আলীর দাস), 
  • আব্দুল হুসাইন (হোসাইনের দাস), 
  • আব্দুল আমীর (গর্ভনরের দাস), 
  • গোলাম মুহাম্মদ (মুহাম্মদের দাস), 
  • গোলাম কাদের (কাদেরের দাস) ইত্যাদি। 
ওপরে নাম গুলি এইখান থেকে সংগৃহীত। খুব সুন্দর ভাবে এইখানে ছেলে এবং মেয়ে শিশু বা বাচ্চাদের সুন্দর ইসলামী নাম এবং এর গুরত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ভালো লাগলে ভিজিট করে আসতে পারেন। 

অ্যালার্জি

 অ্যালার্জি কি? অ্যালার্জির উপসর্গ সমূহ


অ্যালার্জি কি

পৃথিবীর সর্বত্র অ্যালার্জি একটি বহুবিস্তৃত রোগ। প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন ব্যক্তিজীবনের কোনো না কোনো সময় অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হয়।অ্যালার্জি সংঘটিত হয় যখন কোনো ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধক শক্তি পরিবেশের কোনো বস্তুর উপস্থিতির কারণে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। অথচ ওই বস্তুগুলো অন্য আরেকজন লোকের মধ্য থেকে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে না। এই বস্তুগুলোকে বলা হয় অ্যালার্জেন। অ্যালার্জেন দেখা যায় ঘরের ধুলোর জীবাণুতে, পোষা প্রাণীতে, পুষ্পরেণুতে, ছত্রাকে এবং কিছু খাদ্যে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে পরাগরেণুজনিত এই সমস্যার নাম পোলেন অ্যালার্জি বা স্প্রিং অ্যালার্জি। এই অ্যালার্জির উদ্রেককারী বস্তু বাতাসে ভেসে প্রথমে আক্রমণ করে নাকের ঝিল্লিতে। ফলে হাঁচি শুরু হয়। তারপর নাক বন্ধ হয় এবং নাক দিয়ে পানি পড়ে। কারও কারও ক্ষেত্রে তীব্র হাঁচি ও সর্দি হয় এবং জ্বরের অনুভূতি হয়। চোখও লাল হয়ে চুলকাতে থাকে। এই অবস্থার নাম হে-ফিভার। এ সমস্যায় শুধু যে নাক-চোখ চুলকায় তা নয়, অনেকের ত্বকও চুলকাতে থাকে। 
অ্যালার্জির উপসর্গ সমূহ 
অ্যালার্জি শরীরে অনেক জায়গায় অনেকভাবে হতে পারে এবং উপসর্গও বিভিন্নভাবে প্রকাশ করে। যেমন :
অ্যালার্জিজনিত স্বর্দি : এর উপসর্গ হচ্ছে অনবরত হ্যাচ্ছি আসা, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। কারও কারও চোখ দিয়েও পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়। 
একজিমা : চামড়া শুকনো খসখসে হয়ে যাওয়া বা কালো হয়ে যায়।
অ্যাজমা/হাঁপানি : নিত্য উপসর্গ হচ্ছে কাশি, ঘন ঘন শ্বাস নেয়া, শ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া বা বুকে চাপ লাগা। 
খাওয়ার অ্যালার্জি : উপসর্গ পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং ডায়রিয়া । 

অ্যালার্জির কারণ
অ্যালার্জির বিভিন্ন কারনে হতে পারে যেমনঃ ধুলাবালি, ফুলের রেণু, মাইট, খাদ্য, পশু-পাখির লোম ও পাখনা, পোকামাকড়ের হুল ও কামড়, কেমিক্যালস, ওষুধ, কসমেটিক্স এবং কন্টাক্ট এলার্জেন ইত্যাদি। এছাড়াও গাড়ি নির্গত ধোঁয়া, শিল্প-কারখানার বিভিন্ন উপাদানও অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। বিশেষ কিছু পদার্থ যখন শরীরের সংস্পর্শে আসে, তখন শরীরে এক অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। যেমন—সর্দি, চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া, হাঁচি-কাশি ইত্যাদি। এই সৃষ্ট অস্বাভাবিক উপসর্গগুলোই হলো অ্যালার্জি।
অ্যালার্জির কারনে শরীরের কোন অঙ্গ আক্রান্ত হতে পারে 
এটা নির্ভর করে অ্যালার্জেনের ধরনের ওপর। যেমন পুষ্পরেণু যখন নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে তখন উপসর্গ দেখা দেয় নাকে, চোখে, সাইনাসে এবং গলায় (হে ফিভার)। খাদ্য অ্যালার্জিতে দেখা দেয় পাকস্থলি এবং অন্ত্রের সমস্যা। সেই সঙ্গে শরীরে রাশ। একই আলার্জির কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
রোগ প্রতিরোধের উপায় ও চিকিত্সাপ্রথম ধাপ হচ্ছে অ্যালার্জির সঠিক কারণ খুঁজে বের করা অর্থাত্ সঠিক অ্যালার্জেনকে শনাক্ত কর। পরবর্তী পদক্ষেপ হচ্ছে অ্যালার্জেনকে এড়িয়ে চলা।
এন্টিহিস্টামিন : অ্যালার্জি রোগীদের প্রথম চিকিত্সা শুরু হয় এন্টিহিস্টামিনের মাধ্যমে। এই ওষুধ মাস্ট সেল থেকে হিস্টামিন নির্গত হওয়া রোধ করে। ফলে জ্বালাময় এবং অস্বস্তিকর উপসর্গ কমে যায়।
নাকের স্প্রে এবং চোখের ড্রপ : এসব ব্যবহারে অনেক উপসর্গ থেকে ত্বরিত্ মুক্তি পাওয়া যায়।
সুনির্দিষ্ট অ্যালার্জেন ইমিউনোথেরাপি : একটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিত্সা পদ্ধতি। এর ফলে রোগ প্রতিরোধক শক্তির প্রতিক্রিয়ার ধরন পরিবর্তিত হয়। এই পদ্ধতিতে দীর্ঘদিন ধরে রোগীর শরীরে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে অল্প অল্প অ্যালার্জেন নির্যাস ঢুকিয়ে দেয়া হয়।
লিংক সুত্রঃ স্বাস্থ্যকথা

মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

আহ কি যমনা আইল



আহ কি যমনা আইল । 
☞ দেখিনি কোন হিন্দু মেয়েকে
কোরআন তেলাওয়াতে মশগুল।
☞ দেখেছি অনেক মুসলিম মেয়েকে
পূজোয় দিতে ফুল।
☞ দেখিনি কোন হিন্দু যুবককে
ওয়াজ শুনতে মসজিদে।
☞ দেখেছি অনেক মুসলিম যুবককে
পূঁজা দেখতে যায় মন্দিরে।
☞ দেখিনি কোন হিন্দু রমণীকে
হিজাবপড়ে চলাফেরা করে।
☞ দেখেছি অনেক মুসলিম রমণীকে
হিন্দু রীতির নীড়ে।
☞ কি হল মুসলিম?কেনইবা
তোমার ভিন্ন ধর্ম প্রীতি।
☞ কেনভাল লাগেনা তোমার
নিজ ধর্মের রীতি?

রাজকুমারীর এক রাতের টয়লেটে ৩০ লাখ টাকা

রাজকুমারীর এক রাতের টয়লেটে ৩০ লাখ টাকা

অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: 
থাই রাজকুমারী মহা চক্রী সিরিনধরন তিন দিনের জন্য কম্বোডিয়া সফর করছেন। এই সফরকে কেন্দ্র করে কম্বোডিয়ায় তাঁর জন্য একটি বিলাসবহুল টয়লেট (প্রসাধনকক্ষ) নির্মাণ করা হয়েছে। এতে খরচ পড়েছে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার, যা প্রায় ৩০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। দ্য গার্ডিয়ান অনলাইনের খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
কম্বোডিয়ার রাতানাক্কিরি প্রদেশের লেক ইয়াক লোম হ্রদের তিরে ওই বিলাসবহুল প্রসাধনকক্ষটি নির্মাণ করা হয়েছে।
খবরে জানানো হয়, আট বর্গমিটার চওড়া প্রসাধনকক্ষের কমোডটি বিদেশ থেকে কেনা। এটি সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। এটি নির্মাণ করতে দুই সপ্তাহ লেগেছে। এটি নির্মাণে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে, তা কম্বোডিয়ার গড় বার্ষিক বেতনের ৬৬ গুণ।
কম্বোডিয়া ডেইলি ডটকমের খবর অনুযায়ী, থাই রাজপরিবারের ওই সদস্যের সফর শেষে প্রসাধনকক্ষের সাজসজ্জা খুলে নেওয়া হবে।
লেক কমিটির প্রধান ভেন চার্ক কম্বোডিয়া ডেইলি ডটকমকে বলেন, থাই রাজকুমারীর ব্যবহারের জন্য প্রসাধনকক্ষটি নির্মাণ করা হয়েছে। তাঁর সফর শেষ হলে এর সাজসজ্জা থাইল্যান্ডে ফেরত যাবে। তবে রাজকুমারী ওই প্রসাধন ভবনটি স্থানীয় অধিবাসীদের ব্যবহারের জন্য রেখে যাবেন।
থাই রাজকুমারীর জন্য টয়লেট নির্মাণের পেছনে এত বিপুল অর্থ ব্যয় করাকে অনেকেই ভালোভাবে নেননি। এ ঘটনাকে তাঁরা কম্বোডিয়ার জনগণের প্রতি অসম্মান হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
সাবেক সাংবাদিক অ্যান্ড্রু ম্যাকগ্রেগর মার্শাল একটি পত্রিকাকে বলেন, কম্বোডিয়ার অধিকাংশ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত আধুনিক পয়ঃব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধা নেই। থাই রাজকুমারীর এক রাতের ব্যবহারের জন্য যে অর্থ ব্যয় করে একটি টয়লেট বানানো হলো, তা দিয়ে পুরো কম্বোডিয়ার গ্রামবাসীর পয়ঃনিষ্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা করা যেত।
কম্বোডিয়া সফরের সময় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান উদ্বোধনের কথা রয়েছে থাই রাজকুমারীর। তাঁর কিছু প্রাইমারি স্কুলও পরিদর্শন করার কথা। এ ছাড়া তিনি কম্বোডিয়ার রাজার সঙ্গে দেখা করবেন।

নিজ ব্লগে চলন্ত লেখা যোগ করুন

কে না চায় নিজের ব্লগস্পট ব্লগ কে সুন্দর করে সবার সামনে প্রকাশ করতে। আপনার বল্গ কে আর সুন্দর করে যেন সাজিয়ে নিতে পারেন তেমন একটি HTML/JavaScrip কোড নিয়ে আসলাম। এই HTML/JavaScrip কোড ব্যাবহার করে। টেলিভিশনের নিচে চলত লেখা দিয়ে যেভাবে বিশেষ খবর শিরোনাম প্রকাশ করে। ঠিক তেমন করে আপনিও আপনার নিজ ব্লগ সাইটে খুব সহজ ভাবে চলত লেখা প্রকাশ করতে পারবেন। নীচের দেওয়া যে কোন একটি কোড চলন্ত লেখা জন্য ব্যাবহার করতে পারেন। যেমনঃ আমি একটি ব্যাবহার করে দেখাচ্ছি--


আপনি যে লেখা গুলি এনিমেটেড করতে চান সেগুলিএই লেখার বদলে লিখুন....

লেখা গুলি বাম থেকে ডানে দেখাতে নিচের কোড টি ইউজ করুন

<marquee direction="left">আপনি যে লেখা গুলি এনিমেটেড করতে চান সেগুলিএই লেখার বদলে লিখুন....</marquee>

নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি সুত্র



নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি সুত্র


১. সিঙার: বেশির ভাগ নারী মিলনপুর্ব সিঙারে সরাসরি যৌন মিলনের ছেয়ে বেশি তৃপ্তি পেয়ে থাকে। তাই ফোর-প্লে তে অধিক সময় নিন


২. কল্পনা / ফ্যান্টাসী: শাররীক মিলনকালে অথবা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করা মোটেও ভুল নয়। সঙ্গীর উত্তেজক কর্মকান্ডের সাথে আপনার কল্পনা মিশিয়ে এক সুখকর আবেশে জড়াতে পারেন। কল্পনার রাজ্যে সব পুরুষ রাজা আর তার সঙ্গী রাণীর আসনে থাকে।
৩. সরাসরি মিলনে দেরী করা: নারী, বিশেষ করে তরুনীরা সাধারনত বেশি বেশি চুমা, ছোয়া সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক যৌন উত্তেজক বিষয় একটু বয়স্কদের চেয়ে বেশি কামনা করে। বয়সবেধে চরম উত্তেজনায় পৌছতে কম/বেশি সময় নিয়ে থাকে। আপনার সঙ্গীর আকাঙ্খার উপর ভিত্তি করে পেনিট্রেশানের আগে আরো কিছু সুখ আদান প্রদান করুন।
৪. ভাইব্রেটর: আমাদের দেশে এখনো সেক্স টয় বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাই নারীকে উত্তেজিত করার জন্য ভাইব্রেটর এর বিকল্প আপনার মধ্যমা আঙুলী দিয়ে তার যোনীর ভিতর জি-স্পট (যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কোন অভ্যাস যেন স্থায়ী না হয়ে যায়?

কমবয়সী নারী জন্মনিরোধক পিল খাওয়ানো কি উচিত হবে?

কমবয়সী নারীকে জন্মনিরোধক পিল খাওয়ানো কি উচিত হবে? 

সে নিয়মিত স্কুলে যায় এবং পড়াশুনা করে। কনডম ব্যবহারে আমি এবং সে কেউ তৃপ্তি পাই না। এখন আমি কি তাকে পিল খাওয়াতে পারি আর পিল খাওয়ালে কোন পিল খাওয়াবো? নাকি পিল খাওয়ালে পরে সন্তান নিতে গেলে কোন সমস্যা হবে?
উত্তরঃ আপনার ১৫ বছর বয়সী স্ত্রীকে পিল খাওয়াতে পারবেন, যদি তাঁর মাসিক নিয়মিত হয় এবং কোন হৃদরোগ বা স্তনে কোন সমস্যা না থাকে। হরমোন জনিত কোন সমস্যা হলেও আপনার স্ত্রীর পিল খাওয়ায় সমস্যা হতে পারে। তাই সবচেয়ে ভাল হয়, যদি আপনি একজন গাইনীর ডাক্তারের কাছে গিয়ে আপনার স্ত্রীকে একটু চেক আপ করিয়ে নেন।
আর পিল খেলে সন্তান নিতে সাধারণত সমস্যা হবার কথা নয়। পিল খাওয়া বন্ধ করলে ও অন্য কোন সমস্যা না থাকলে আপনারা ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যে বাচ্চা নিতে পারবেন। ধন্যবাদ
পরামর্শ দিয়েছেন : ডাঃ নিবিড় (ইন্টার্ন, চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ)