সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

রাজকুমারীর এক রাতের টয়লেটে ৩০ লাখ টাকা

রাজকুমারীর এক রাতের টয়লেটে ৩০ লাখ টাকা

অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: 
থাই রাজকুমারী মহা চক্রী সিরিনধরন তিন দিনের জন্য কম্বোডিয়া সফর করছেন। এই সফরকে কেন্দ্র করে কম্বোডিয়ায় তাঁর জন্য একটি বিলাসবহুল টয়লেট (প্রসাধনকক্ষ) নির্মাণ করা হয়েছে। এতে খরচ পড়েছে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার, যা প্রায় ৩০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। দ্য গার্ডিয়ান অনলাইনের খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
কম্বোডিয়ার রাতানাক্কিরি প্রদেশের লেক ইয়াক লোম হ্রদের তিরে ওই বিলাসবহুল প্রসাধনকক্ষটি নির্মাণ করা হয়েছে।
খবরে জানানো হয়, আট বর্গমিটার চওড়া প্রসাধনকক্ষের কমোডটি বিদেশ থেকে কেনা। এটি সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। এটি নির্মাণ করতে দুই সপ্তাহ লেগেছে। এটি নির্মাণে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে, তা কম্বোডিয়ার গড় বার্ষিক বেতনের ৬৬ গুণ।
কম্বোডিয়া ডেইলি ডটকমের খবর অনুযায়ী, থাই রাজপরিবারের ওই সদস্যের সফর শেষে প্রসাধনকক্ষের সাজসজ্জা খুলে নেওয়া হবে।
লেক কমিটির প্রধান ভেন চার্ক কম্বোডিয়া ডেইলি ডটকমকে বলেন, থাই রাজকুমারীর ব্যবহারের জন্য প্রসাধনকক্ষটি নির্মাণ করা হয়েছে। তাঁর সফর শেষ হলে এর সাজসজ্জা থাইল্যান্ডে ফেরত যাবে। তবে রাজকুমারী ওই প্রসাধন ভবনটি স্থানীয় অধিবাসীদের ব্যবহারের জন্য রেখে যাবেন।
থাই রাজকুমারীর জন্য টয়লেট নির্মাণের পেছনে এত বিপুল অর্থ ব্যয় করাকে অনেকেই ভালোভাবে নেননি। এ ঘটনাকে তাঁরা কম্বোডিয়ার জনগণের প্রতি অসম্মান হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
সাবেক সাংবাদিক অ্যান্ড্রু ম্যাকগ্রেগর মার্শাল একটি পত্রিকাকে বলেন, কম্বোডিয়ার অধিকাংশ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত আধুনিক পয়ঃব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধা নেই। থাই রাজকুমারীর এক রাতের ব্যবহারের জন্য যে অর্থ ব্যয় করে একটি টয়লেট বানানো হলো, তা দিয়ে পুরো কম্বোডিয়ার গ্রামবাসীর পয়ঃনিষ্কাশনের যথাযথ ব্যবস্থা করা যেত।
কম্বোডিয়া সফরের সময় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান উদ্বোধনের কথা রয়েছে থাই রাজকুমারীর। তাঁর কিছু প্রাইমারি স্কুলও পরিদর্শন করার কথা। এ ছাড়া তিনি কম্বোডিয়ার রাজার সঙ্গে দেখা করবেন।

নিজ ব্লগে চলন্ত লেখা যোগ করুন

কে না চায় নিজের ব্লগস্পট ব্লগ কে সুন্দর করে সবার সামনে প্রকাশ করতে। আপনার বল্গ কে আর সুন্দর করে যেন সাজিয়ে নিতে পারেন তেমন একটি HTML/JavaScrip কোড নিয়ে আসলাম। এই HTML/JavaScrip কোড ব্যাবহার করে। টেলিভিশনের নিচে চলত লেখা দিয়ে যেভাবে বিশেষ খবর শিরোনাম প্রকাশ করে। ঠিক তেমন করে আপনিও আপনার নিজ ব্লগ সাইটে খুব সহজ ভাবে চলত লেখা প্রকাশ করতে পারবেন। নীচের দেওয়া যে কোন একটি কোড চলন্ত লেখা জন্য ব্যাবহার করতে পারেন। যেমনঃ আমি একটি ব্যাবহার করে দেখাচ্ছি--


আপনি যে লেখা গুলি এনিমেটেড করতে চান সেগুলিএই লেখার বদলে লিখুন....

লেখা গুলি বাম থেকে ডানে দেখাতে নিচের কোড টি ইউজ করুন

<marquee direction="left">আপনি যে লেখা গুলি এনিমেটেড করতে চান সেগুলিএই লেখার বদলে লিখুন....</marquee>

নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি সুত্র



নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি সুত্র


১. সিঙার: বেশির ভাগ নারী মিলনপুর্ব সিঙারে সরাসরি যৌন মিলনের ছেয়ে বেশি তৃপ্তি পেয়ে থাকে। তাই ফোর-প্লে তে অধিক সময় নিন


২. কল্পনা / ফ্যান্টাসী: শাররীক মিলনকালে অথবা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করা মোটেও ভুল নয়। সঙ্গীর উত্তেজক কর্মকান্ডের সাথে আপনার কল্পনা মিশিয়ে এক সুখকর আবেশে জড়াতে পারেন। কল্পনার রাজ্যে সব পুরুষ রাজা আর তার সঙ্গী রাণীর আসনে থাকে।
৩. সরাসরি মিলনে দেরী করা: নারী, বিশেষ করে তরুনীরা সাধারনত বেশি বেশি চুমা, ছোয়া সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক যৌন উত্তেজক বিষয় একটু বয়স্কদের চেয়ে বেশি কামনা করে। বয়সবেধে চরম উত্তেজনায় পৌছতে কম/বেশি সময় নিয়ে থাকে। আপনার সঙ্গীর আকাঙ্খার উপর ভিত্তি করে পেনিট্রেশানের আগে আরো কিছু সুখ আদান প্রদান করুন।
৪. ভাইব্রেটর: আমাদের দেশে এখনো সেক্স টয় বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাই নারীকে উত্তেজিত করার জন্য ভাইব্রেটর এর বিকল্প আপনার মধ্যমা আঙুলী দিয়ে তার যোনীর ভিতর জি-স্পট (যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কোন অভ্যাস যেন স্থায়ী না হয়ে যায়?

কমবয়সী নারী জন্মনিরোধক পিল খাওয়ানো কি উচিত হবে?

কমবয়সী নারীকে জন্মনিরোধক পিল খাওয়ানো কি উচিত হবে? 

সে নিয়মিত স্কুলে যায় এবং পড়াশুনা করে। কনডম ব্যবহারে আমি এবং সে কেউ তৃপ্তি পাই না। এখন আমি কি তাকে পিল খাওয়াতে পারি আর পিল খাওয়ালে কোন পিল খাওয়াবো? নাকি পিল খাওয়ালে পরে সন্তান নিতে গেলে কোন সমস্যা হবে?
উত্তরঃ আপনার ১৫ বছর বয়সী স্ত্রীকে পিল খাওয়াতে পারবেন, যদি তাঁর মাসিক নিয়মিত হয় এবং কোন হৃদরোগ বা স্তনে কোন সমস্যা না থাকে। হরমোন জনিত কোন সমস্যা হলেও আপনার স্ত্রীর পিল খাওয়ায় সমস্যা হতে পারে। তাই সবচেয়ে ভাল হয়, যদি আপনি একজন গাইনীর ডাক্তারের কাছে গিয়ে আপনার স্ত্রীকে একটু চেক আপ করিয়ে নেন।
আর পিল খেলে সন্তান নিতে সাধারণত সমস্যা হবার কথা নয়। পিল খাওয়া বন্ধ করলে ও অন্য কোন সমস্যা না থাকলে আপনারা ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যে বাচ্চা নিতে পারবেন। ধন্যবাদ
পরামর্শ দিয়েছেন : ডাঃ নিবিড় (ইন্টার্ন, চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ)

মসজিদ ছাড়া অন্য স্থানে কি আযান--ইকামত দিয়ে নামায আদায় করতে হবে ?

প্রশ্নঃ মসজিদ ছাড়া অন্য স্থানে কি আযান--ইকামত দিয়ে নামায আদায় করতে হবে ?
------------
উত্তরঃ ভয়, শত্রুতা প্রভৃতির কারণে মসজিদে যেতে বাধা থাকলে, মসজিদ বহু দূরে হলে (এবং আযান শুনতে না পেলে), সফরে কোন নির্জন প্রান্তরে থাকলে, যে জায়গায় থাকবে সেই জায়গাতেই নামাযের সময় হলে আযান-ইকামত দিয়ে নামায আদায় করতে হবে। একা হলে আযান ওয়াজেব না হলেও সুন্নত অবশ্যই বটে।
মহানবী (সাঃ) বলেন, “যখন সফরে থাকবে, তখন তোমরা আযান দিও এবং ইকামত দিও। আর তোমাদের মধ্যে যে বড় সে ইমামতি করো।” (বুখারী, মিশকাত ৬৮২নং)
তাছাড়া আল্লাহর নবী (সাঃ) এবং সাহাবাগণ সফরে থাকলে ফাঁকা মাঠে আযান দিয়ে নামায পড়েছেন। (মুসলিম, সহীহ ৬৮১নং, প্রমুখ)
মহানবী (সাঃ) বলেন, “তোমার প্রতিপালক বিস্মিত হন পর্বত চূড়ায় সেই ছাগলের রাখালকে দেখে যে নামাযের জন্য আযান দিয়ে (সেখানেই) নামায আদায় করে; আল্লাহ আযযা অজাল্ল্‌ বলেন, “তোমরা আমার এই বান্দাকে লক্ষ্য কর, (এমন জায়গাতেও) আযান দিয়ে নামায কায়েম করছে! সে আমাকে ভয় করে। আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম এবং জান্নাতে প্রবেশ করালাম।” (আবূদাঊদ, সুনান, নাসাঈ, সুনান, সহিহ তারগিব ২৩৯ নং)
তিনি বলেন, “কোন ব্যক্তি যখন কোন বৃক্ষ-পানিহীন প্রান্তরে থাকে, অতঃপর সেখানে নামাযের সময় উপস্থিত হয়, তখন সে যেন ওযু করে। পানি না পেলে যেন তায়াম্মুম করে। অতঃপর সে যদি শুধু ইকামত দিয়ে নামায পড়ে, তাহলে তার সাথে তার সঙ্গী দুই ফিরিশ্‌তা নামায পড়েন। কিন্তু সে যদি আযান দিয়ে ও ইকামত দিয়ে নামায পড়ে, তাহলে তার পশ্চাতে আল্লাহর এত ফিরিশ্‌তা নামায পড়েন, যাদের দুই প্রান্ত নজরে আসে না!”
(আব্দুর রাযযাক, মুসান্নাফ, সহিহ তারগিব ২৪১নং)
আর একদা তিনি আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহ্‌মানকে মরুভূমিতে ছাগপালে থাকাকালে নামাযের জন্য উচ্চশব্দে আযান দিতে আদেশ করেছিলেন। (বুখারী প্রমুখ, মিশকাত ৬৫৬নং)

জমির নামজারি

আমার মত হইত অনেকে জানেনা, জমির নামজারি কাকে বলে? নামজারি কোথায় কি ভাবে করতে হয়? নিজ প্রয়োজনে জমির বিভিন্ন নিয়ম কানুন জেনে রাখা ভালো এই সাইটে ভিজিট করতে এসে যদি, জমির নামজারি কাকে বলে? নামজারি কোথায় কি ভাবে করতে হয়? জানতে পারেনতাই নেট থেকে সংগ্রহ করে প্রকাশ করলামযদি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে এই পোস্ট দেওয়া সার্থক হবে মনে করি     
নামজারি বলতে আমরা কী বুঝি তা খানিকটা জানা প্রয়োজন 
এক কথায় নামজারি বলতে-কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোন বৈধ পন্থায় ভূমি/জমির মালিকানা অর্জন করলে সরকারি রেকর্ড সংশোধন করে তার নামে রেকর্ড আপটুডেট (হালনাগাদ) করাকেই নামজারি বলা হয়কোন ব্যক্তির নামজারি সম্পন্ন হলে তাকে একটি খতিয়ান দেয়া হয় যেখানে তার অর্জিত জমির একখানি সংক্ষিপ্ত হিসাব বিবরণী উল্লেখ থাকেউক্ত হিসাব বিবরণী অর্থাৎ খতিয়ানে মালিকের নাম, কোন্ মৌজা, মৌজার নম্বর (জে এল নম্বর), জরিপের দাগ নম্বর, দাগে জমির পরিমান, একাধিক মালিক হলে তাদের নির্ধারিত হিস্যা ও প্রতি বছরের ধার্যকৃত খাজনা (ভূমি উন্নয়ন কর) ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে নামজারি কেন জরুরি?? এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করেন 
নামজারি কোথায় করতে হয়?


উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর দরখাস্ত করে মিউটেশন বা নামজারি করতে হয়দরখাস্তের সঙ্গে ক্রয় দলিল/ দানপত্র বা প্রাসঙ্গিক দলিলের এর সত্যায়িত কপি, পিঠ দলিল (যদি থাকে), সিএস/আরএস/এমআরআর/পিআরআর পর্চা/এসএ পর্চা, বিএস/ হাল পর্চার সত্যায়িত কপি, এ যাবতকালে প্রদত্ত খাজনার রশিদ ও কোর্ট ফি জমা দিতে হয়বিভিন্ন সময় বিভিন্নরকম মিউটেশন ফি প্রদান করতে হয়এই বিষয়ে আর বিস্তারিত জানতে এইখানে ক্লিক করেন 


জমি জমার সকল রকমের খবরাখবর জানতে বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন সরকারী ওয়েব সাইট থেকে বিস্তারিত জেনে নিন 

৬০ সেকেন্ডে মাথাব্যথা দূর!

৬০ সেকেন্ডে মাথাব্যথা দূর!


মাথাব্যথা বেশ যন্ত্রণার একটি বিষয়। দিনভর মাথা ব্যথা নিয়ে কাজ করা বেশ অস্বস্তিকর। তবে কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যা ৬০ সেকেন্ডে আপনার মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করবে।
এই পদ্ধতি আপনি অফিসের ডেস্কে কাজ করার সময়ও করতে পারবেন। অথবা ভ্রমণে যাওয়ার সময়ও করতে পারবেন। মাথা ব্যাথা দূর করার প্রাথমিক, নিরাপদ এবং বিজ্ঞান সম্মত উপায় এটি। মাথা ব্যাথা সারাতে বেশ কাজে দেবে এটি। তবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে আপনাকে।
তবে আর দেরি কেন? আসুন জানি কীভাবে মুক্ত হবেন এই ব্যথা থেকে। লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এ পদ্ধতির কথা।
 
আকুপ্রেশার
বহুবছর ধরে মাথা ব্যথা দূর করতে অনেকেই আকুপ্রেশার পদ্ধতি ব্যবহার করে আসছেন।এই ছোট্ট ঘরোয়া পদ্ধতিটি আপনাকে এক মিনিটের মধ্যে মাথা ব্যথা সারাতে সাহায্য করবে।
বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি এবং তর্জনির মাঝখানের অংশে অন্য হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ও তর্জনি দিয়ে চাপ দিন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। একই ভাবে ডান হাতেও করুন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, আশা করা যায় এতে এক মিনিটেই মাথা ব্যথা সারবে।
পানি পান করুন
একচুমুক পানি পানও আপনাকে এক মিনিটের মধ্যে মাথা ব্যথা সারাতে কাজে দেবে। যখন আমাদের শরীর আর্দ্র হতে থাকে তখন ব্যথা ধীরে ধীরে কমে।
লবঙ্গ
কিছু লবঙ্গ তাওয়ার মধ্যে গরম করে নিন। গরম লবঙ্গ একটি রুমালের মধ্যে নিন। এক মিনিট এর ঘ্রাণ নিন এবং দেখুন মাথা ব্যথা চলে গেছে। 
লবণযুক্ত আপেল
ব্যথা যদি বেশি হয় তবে এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।এক টুকরো আপেল চিবুতে পারেন তবে এতে একটু লবণ ছিটিয়ে নেবেন। এটা দ্রুত ব্যথা মুক্ত করতে সাহায্য করবে। 
আদা চিবুতে পারেন
এক পিস টাটকা আদা চিবুতে পারেন এতে ৬০ সেকেন্ডে মাথা ব্যথা দূর হবে। আদা একটু বাজে গন্ধের হলেও পদ্ধতিটি কাজের। 
হাসি খুশি মন
অনেকেই হয় তো বিশ্বাস করবেন না, তবে মনকে যদি ইতিবাচক এবং ভালো বিষয়ের দিকে নিয়ে যান তবে মাথা ব্যথা ৬০ সেকেন্ডেই দূর হবে। চেষ্টা করেই দেখুন না!
সংগৃহীত ।