সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ত্যাগ


ত্যাগ

  আপনাদের কি ইবোলা ভাইরাসের কথা মনে আছে ?
 সেই ইবোলা ভাইরাস নিয়ে আমার হৃদয় ছোয়া একটা গল্প । বেশি কিছু না বলে মূল গল্পে আসি,

                                                           প্রথম অংশ 

মজু মিয়া মিঞা বাড়ির বড় ছেলে । তার বড় ছেলেটা ঢাকার একটা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে । বড় ছেলেকে নিয়ে তার স্বপ্নটা ও অনেক বড় । আর ছোট ছেলেটার পড়া লেখায় তেমন মন নেই । ঠিক মতো স্কুলে যাওয়া তো হয়না তার উপর সঙ্গপাঙ্গ নিয়ে পাড়ার বাজারের চায়ের দোকানে সারাক্ষন হইহুল্লাহ । তাইতো কেউ কেউ ছেলের কর্মের জন্য মজিদ মিয়ার কাছে হালকা নালিশ করে , ছেলেটাকে কি শাষন করোনা ? ওতো ভারী বেয়াদব হইতাছে ।
 মজু মিয়া তখন দাঁতের উপর দাঁত চেপে রাগে বিড় বিড় করে । আর ভাবে আমি আর কত বা করবো কাজের কথা বললে  কাজে ও আসেনা । পড়া লেখাও ঠিক মতো করে না , যদি নাই শুনে আমার আর কি ? চেষ্টাতো আমি করতাছি , বড় ছেলেটার চিন্তা করি না । এইতো আর একটা বছর ছেলেটার এম বি এ টা শেষ হলে উপরে ওয়ালার রহমতে একটা চাকুরী হয়ে গেলে ওর পথটা তো ও করে নিবে আমি আর একটা বছর কষ্ট করে টাকা পয়সা যোগান দিতে পারলে হয় ।
আশ্বিনের দুপুরে ঘাম জড়ানো শরীরে এগুলো ভাবে আর সবজির ক্ষেত পরিচর্যা করে মজু মিয়া ।
আজ রোদ পড়ছে বেশ , তাই মজু মিয়ার ভালোই পানির পিপাসা পেয়েছে । পানি পান করতে হলে ঐ যে বড় রাস্তার পাশের একটি বাড়িতে যেতে হবে । এ দিকে দুপুর গড়িয়েছে ক্ষেতের কাজ ও একটু বাকি , তাই মজু মিয়া চিন্তা করতাছে কাজটুকু শেরে একবারে চলে যাই । এরকম টা ভেবেই আবার ক্ষেতের কাজে মনোযোগ দেয় মজু । এমন সময় মজু মিয়া শুনতে পায় ,
মজু মিয়া  ও মজু মিয়া , দুপুরের খানা দানার কথা কি মনে নাই ? নাকি কাজ করতে করতে ভুলেই গেছো । আরে ও মিয়া এ দিকে আসো একটু গাছ তলায় বসে জিরাই নাও ।
মজু মিয়া সারা দিয়া বলে কে গনি ভাই, বহ আইতাছি ।
গনি মিয়া  মজু মিয়ার পাশের ক্ষেতের মালিক অতপর মজু মিয়া গামছাটা খুলে মুখের ঘাম মুছতে মুছতে এসে গনি মিয়ার সাথে গাছ তলাই বসে । গনি মিয়া একটা বিড়ি বের করে মজু মিয়াকে বলে,
ধরো বিড়িটা লাগাও, এত কাজ করে কি হবে? কাজ তো সারা জীবনও করলা ! মজু মিয়া বিড়িতে আগুন ধরাইয়া টানতে লাগলো । গনি মিয়া বলে তাতো মিয়া বড় ছেলেকে তো বহুত পড়ালেহা শিখাইতাছো,
হ' ভাই আপনাগো দোয়া । ভাই ,দোয়া করবেন আমার পোলাডা যেন মানুষ হইতে পারে ।
ধুর মিয়া কি যে কও ? তোমার পোলা তো আমাগো পোলা। দোয়া করি তোমার পোলা মানুষের মতো মানুষ হউক ।
তো মজু মিয়া , তোমার তো সুদিন আইতাছে তোমার আর কি চিন্তা ?
চিন্তা তো আছে গনি ভাই  ।
 সেটা আবার কি চিন্তা ? মজু মিয়া ।
 ভাই এই চিন্তাটা আমার ছোট ছেলে মমিন মিয়াকে নিয়ে,
হের আবার কি হইছে ?
কি আর হইবো পড়া লেখায় এক দম মন নাই তার উপর সারাদিন বখাটে ছেলেদের সাথে চলা পেরা, আমার কথা একদম হুনে না । সারাক্ষন আমার আড়ালে আড়ালে চলাফেরা করে , আমি যে এখন কি করি গনি ভাই ,এই চিন্তাটা সারাক্ষন মাথায় ঘুরা ঘুরি করে ।
তো মজু মিয়া তোমার মমিন মিয়ার বয়স কত অহনে ?
তা আর কত হইব ১৭-১৮ হইব আর কি ।

অনলাইন থেকে আয় করুন


অনলাইন থেকে আয় করুন ।  

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি আপনারা ভালো আছেন।যারা অনলাইনে আয় করতে আগ্রহী তারা নিশ্চয়ই আমার পোষ্টটি দেখছেন। জি হ্যা বন্ধুরা এবার আপনারাও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন বিটকয়েনের মাধ্যমে । আপনারা অনেকেই হয়তো ভাবছেন বিটকয়েন আবার কি?আপনারা জেনে অবাক হবেন যে বিটকয়েন একটি মুদ্রার নাম,যার বৈদেশিক মূল্য ২১৪ ডলার।আর আমরা অনেকেই হয়তো জানি এর একডলার সমান ৭৮ টাকা।তাই আর দেরি কেন?তাই আমরা এখন কাজে নেমে পড়ি। এর জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে।প্রথমে বিটকয়েন রাখার জন্য একটি ওয়ালেট তৈরি করতে হবে।ওয়ালেট তৈরি করতে এখানে যান।তারপর সাইপ করে ফেলুন।দেখবেন ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেসেজ গেছে।সেখানে verify my account এ ক্লিক করুন। তারপর একাউন্টি ভেরিফাইড হয়ে গেলে আপনার একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।আপনি তখন দেখতে পাবেন Balance মেনুটির নিচে wallet address লেখা আছে।সেখানে ক্লিক করুন।তারপর একটি উইন্ডোতে সবার নিচে একটি অদ্ভুদ ধরনের কোড দেখতে পাবেন।এই কোডটিকে বলা হয় ওয়ালেট এড্রেস।এই কোডটি এখন কপি করে নিন।যেহেতু আমাদের বিটকয়েন ওয়ালেট তৈরি হয়ে গেছে,তাই আমাদের এখন শুধু বিটকয়েন আয় করতে হবে ।এজন্য নানা ধরনের সাইট রয়েছে।তবে সবচেয়ে বিশ্বস্ত সাইটটি হলো Freebitco. এজন্য প্রথমে সাইটটিতে সাইন আপ করুন। সাইন আপ করতে এখানে ক্লিক করুন।একাউন্ট খোলার সময় wallet address এ প্রথমে কপি করা এড্রেসটি পাস্ট করুন।অর্থাত্‍ ঐ অদ্ভুত এড্রেসটা ।এখন একাউন্ট খোলা শেষ হলে সবার নিচে দেখুন লেখা আছে claim your bitcoin।সেটাতে ক্লিক করুন।পরবর্তী পেজে নিচের দিকে আপনারা একধরনের কেপচা দেখতে পাবেন।কেপচাটি সেখানকার বক্সে বসান।তারপর roll এ ক্লিক করুন।কেপচাটি সঠিক হলে আপনারা ৮০০ সেন্ট পাবেন।কেপচা পুরণের প্রতি ঘন্টায় ঘন্টায় আপনি কেপচা পূরণ করতে পারবেন।অর্থাত্‍ আপনি এক ঘন্টা পরপর কেপচা পাবেন।এছাড়াও এখানে একটি হাই-লো গেম রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার আয়কে দিগুন করতে পারবেন।এজন্য আপনাকে multiply btc তে যেতে হবে।এক বিটকয়েন বা তার কম অংশ আপনি ফ্লেক্সিলোড করতে পারবেন।এজন্য আপনাকে www.bitrefill.com">এখানে যেতে হবেসেখানে নিজের কান্ট্রি সিলেক্ট করে নম্বর বসিয়ে আপনি মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।আজ আর নয়।সবাইকে ধন্যবাদ।সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন । 

শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

পহেলা ফাল্গুন




                         পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা


সৈদালী গ্রাম ব্লগের পক্ষ থেকে সবাইকে পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা ।






সৈদালী গ্রামের সকল তথ্য

সৈদালী গ্রামের সকল তথ্য 
আসসালামুয়ালাইকুম সকল সৈদালী গ্রাম বাসি, সৈদালী গ্রামের সকল তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন 

বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

অনলাইনে টাকা আয়

অনলাইনে টাকা আয় । 
অবসর সময়ে অনলাইনে বসে না থেকে টাকা আয় করতে পারেন ।আপনি কি অনলাইন থেকে টাকা আয়ের কথা ভাবছেন তাহলে এখনি এখান থেকে রেজিস্টেশন করে নিন, রেজিস্টেশন করতে এখানে ক্লিক করুন ।  

বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ওকে বিয়ে করার জন্য অর্ধেক লোক পাগল

ওকে বিয়ে করার জন্য অর্ধেক লোক পাগল 

প্রথম জন: ওকে বিয়ে করার জন্য শহরের অর্ধেক লোক পাগল । 

দ্বিতীয়: সেকি অর্ধেক লোক পাগল ? 

প্রথম জন: হ্যাঁ, অর্ধেক কারন ,

কারন বাকি অধেকের সাথে তার 

এর আগেই একবার করে বিয়ে হয়ে গেছে। 



কখনও কাউকে ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন? 

সাক্ষীকে উকিল একটা ধমক দিলেন । 

"আপনি বিয়ে করেছেন?" 

সাক্ষী: জি হুজুর, করেছি? 

উকিল : কাকে? 

সাক্ষী: একটা মেয়েকে। 

উকিল : যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। 

কখনও কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন ?

 সাক্ষী: জি হুজুর, দেখেছি- আমার বোন করেছে।


বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?

বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?

রোগী: ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি? 

ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন। 


রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়? 

ডাক্তার: তা বলতে পারব না। 

তবে এটা বলতে পারি 

যে আপনি বিয়ে করার পর আর 

বেশিদিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।