সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০

ব্লগ লিখে টাকা আয়

 ব্লগ লিখে টাকা আয় 

আপনি কি ব্লক থেকে টাকা আয় করার কথা চিন্তা করতেছেন  তাহলে দেখুন করতে হবে, প্রথমে আপনাকে একটা ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে, তার পর ঐ সাইটে প্রতিদিন একটি করে হলেও পোষ্ট করতে হবে মানে কিছু একটা লিখতে হবে, মজার গল্প উপন্যাস সব কি এইটা তে পোষ্ট দিতে তাহলে কিছু দিন পর আপনার ভিউয়ার বাড়বে আপনার সাইটে যত বেশি ভিউ থাকবে আপনি তত তাড়াতাড়ি এড আসবে আর এড আসলে আয় হবে। আপনি কি ভাবে ব্লগ সাইট খুলবেন যেনে নিন, আপনাকে প্রথমে জিমেইল এ সাইন ইন করতে হবে সাইন ইন করা শেষ হলে আপনি আমার এই সাইটের ডান পাশে উপরে একটা লিখা দেখবেন create blog নামে এই খান থেকে আপনি আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে একটি সাইট তৈরি হবে বিস্তারিত জানতে চাইলে নিছের দেয়া ফেসবুকে  যোগাযোগ করুন।  


বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে বিরক্তিকর অবস্থা সমস্যা দূর করে ফেলুন খুব তাড়া তাড়ি!

    ***সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে বিরক্তিকর অবস্থা সমস্যা দূর করে ফেলুন খুব তাড়াতাড়ি!


আবহাওয়ার পরিবর্তনে সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে থাকে। সারাক্ষণ সবার সামনে নাক টানা আর নাক মুছতে থাকাটা ভীষণ বিরক্তিকর। নাক বন্ধ হয়ে অস্বস্তিতে নিঃশ্বাস নিতে তো সমস্যা হয়ই, অনেকের শরীরের পাশাপাশি মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে। নাকের এই সর্দি দূর করার জন্য আপনি বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। কিছু পদ্ধতিতে নাক দ্রুতই পরিষ্কার হয়ে যাবে।চটজলদি কয়েক মিনিটের মধ্যেই নাক পরিষ্কার করে ফেলার দুটি পদ্ধতি আজ আপনাদের জানিয়ে দেবো।জিভের ডগা দিয়ে চাপ দিন আপনার ওপরের পাটির দাঁতের গোড়ায়। এরপর জিভ সরিয়ে নিন এবং সঙ্গে সঙ্গেই আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিন কপালে দুই ভুরুর মাঝে। ২০ সেকেন্ড ধরে এই কাজটি বারবার করতে থাকুন।জিভ দিয়ে চাপ দিন এবং এর পর পরই কপালে চাপ দিন। এতে নাক বন্ধ ভাবটা কেটে যাবে। কারণ এই কাজটি করলে একটি হাড়ে নাড়া পড়ে। ফলে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়াটা কেটে যায়।মাথা পেছনের দিকে হেলিয়ে দিন। এরপর নাক চেপে ধরে নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখুন যতক্ষণ সম্ভব। যখন দেখবেন আর পারছেন না,তখন নাক ছেড়ে মাথা সোজা করে বড় একটা নিঃশ্বাস নিন। নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখলে আমাদের শরীর বুঝতে পারে বাতাসের অভাব হচ্ছে। ফলে সে নিজে থেকেই নাক পরিষ্কার করে ফেলে।এছাড়াও বেশকিছু পদ্ধতিতে আপনি সর্দিতে আটকে থাকা নাক থেকে মুক্তি পেতে পারেন।স্যালাইন ড্রপ দিয়ে নাক পরিষ্কার করতে পারেন। গবেষণায় দেখা যায়,বাচ্চাদের জন্য এটা খুব কার্যকরী

বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২০

শীতে হাত-পা ঘামা ও দুর্গন্ধ রোধে

 শীতে হাত-পা ঘামা ও দুর্গন্ধ রোধে

শীতে আসলে অনেকেরই হাত-পা ঘামে। ফলে পোহাতে হয় নানা দুর্ভোগ। আবার পা ঘেমে যাওয়ার কারণে এ থেকে সৃষ্টি হতে-পারে দুর্গন্ধ। এ নিয়েও অনেক সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয় অনেককে।

হাত-পা ঘামার কারণহাত-পা কেন ঘামে তার সুনির্দিষ্ট কারণ এখনও বের করা যায়নি। তবে বংশগতভাবে এ রোগ থাকা, শরীরের ভেতরের ভারসাম্যহীনতা, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা প্রভৃতি কারণে হাত-পা ঘামতে পারে। পা ঘামা কোনো রোগ নয় বরং এ থেকে নানা ধরনের রোগের উদ্ভব ঘটে থাকে। অনেকের শুষ্ক আবহাওয়ায় পা ঘামে আবার কারও কারও ক্ষেত্রে বছরজুড়ে। এ কারণেই পায়ে দুর্গন্ধ হয়।
পায়ের দুর্গন্ধের কারণপায়ের দুর্গন্ধের প্রধান কারণ পায়ের ঘাম। ঘেমে যাওয়া পায়ে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জুতার ভেতর থেকে ঘাম বেরোতে পারে না। অনেকক্ষণ এমন অবস্থায় থাকার ফলে পা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এছাড়া জুতা ও মোজা নিয়মিত না পরিষ্কার করলেও পা ও জুতা থেকে দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে।
পায়ের দুর্গন্ধ রোধেচামড়ার জুতায় গন্ধ ছড়ায় না। জুতা কেনার আগে এর শুকতলাটা দেখে নেবেন যেন তা ভালো হয়। জুতার এই অংশই ঘাম টেনে নেয়। অনেকটা সময় ব্যবহারের ক্ষেত্রে কাপড়ের জুতা এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। মোজা কেনার ক্ষেত্রে দেখে নিন যেন তা সুতির তৈরি হয়, প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য কয়েক জোড়া মোজা রাখুন। একদিন ব্যবহারের পর তা ধুয়ে ফেলুন।—সব সময় পা পরিষ্কার রাখতে হবে।—বাইরে থেকে এসে পায়ে শ্যাম্পু লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে পরিষ্কার করে শুকনো তোয়ালে দিয়ে পা মুছে ফেলতে হবে।—প্রতিদিন ব্যবহার করা মোজা ধুয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে ব্যবহার করতে হবে।—যাদের পা বেশি মাত্রায় ঘামে, তারা বেশি ঘাম শোষণ করতে পারে এমন জুতা কিনতে পারেন।—জুতা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। জুতার মধ্যে মাঝে-মধ্যে পাউডার দিতে পারেন। মাঝে-মধ্যে জুতা রোদে দিয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে নেবেন।—সুতি মোজা ব্যবহার করাই ভালো কারণ এতে পা কম ঘামে ও ঘাম শোষণ করে।—সকালে গোসল করার পর পা আলতো করে মুছে ভেসলিন একটু হাতে নিয়ে দু-পায়ে মাখুন। পায়ের আর্দ্রতা থাকা অবস্থায় ভেসলিন মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।—পা সব সময় পরিষ্কার রাখা উচিত। বাইরে থেকে ফিরে হালকা গরম পানিতে কিছুক্ষণ পা ডুবিয়ে রেখে যেকোনো ধরনের শ্যাম্পু ৫ মিলিগ্রাম গুলিয়ে ফেনা তুলে ঘষে ঘষে পা পরিষ্কার করুন। এরপর তোয়ালে দিয়ে ভালোভাবে পা মুছতে হবে।—যাদের পা ঘামে মাত্রাতিরিক্ত এবং গন্ধও ছড়ায় তারা পায়ের জন্য ফ্রেড লোশন লাগাতে পারেন। জুতা পরার এক ঘণ্টা আগে এটি পায়ে মাখতে হবে। এরপর জুতা পরুন।—পা সব সময় শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। ভালো মানের জুতা ব্যবহার করুন। জুতা এবং মোজা পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।—চর্মরোগে অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করুন।—ঘাম রোধে ওষুধ ও ফুটবাথ নিন।—জুতায় দুর্গন্ধ রোধে ইনসোলের নিচে দুটি করে ইউক্যালিপটাস পাতা বা দুই টুকরো মেনথলও রাখতে পারেন। এতে দুর্গন্ধ কমে যাবে।—তবে যদি শীত-গ্রীষ্ম যেকোনো ঋতুতে হাত-পা ঘামতে থাকে তবে হরমোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

সংগৃহীত





সংগৃহীত সংগৃহীত