সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬

হাত-পা অবশ লাগে কেন?


 ভিডিও

হাত-পা অবশ লাগে কেন?
প্রায় সময়ই কিছু রোগী পেয়ে থাকি যারা হাত অথবা পায়ের ঝিম ধরা বা অবশ অনুভূত হওয়া এই ধরনের উপসর্গ নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে যেসব রোগী আসেন তাদের মাঝে কেউ কেউ বলেন রাতে একদিকে কাত হয়ে শুলে খানিকক্ষণ পর ওই পাশের হাত পা অবশ অনুভূত হয়। তারপর শোয়া থেকে উঠে কিছুক্ষণ হাঁটহাঁটি করলে স্বাভাবিক হয়ে যায়। এসব কারণে রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হয়, কারো কারো ক্ষেত্রে হাতে কোনো জিনিস কিছু সময় ধরে রাখলে হাত ঝিম বা অবশ মনে হয়। কিছুক্ষণ পর আর ধরে রাখতে পারেন না। এমনকি মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় বেশিক্ষণ মোবাইলটি কানে ধরে রাখতে পারেন না। 

আসুন আমরা জেনে নিই কী কী কারণে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। 

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।
তুমি কি ক্ষুধার্থ?
Are you hungry?
তুমি কি বিবাহিত?
Are you married?
তুমি ঠিক আছতো?
Are you okay?
তুমি কি প্রস্তুত?
Are you ready?
তুমি কি অসুস্থ?
Are you sick?
তুমি কি নিশ্চিত?
Are you sure?
তুমি কারো জন্য অপেক্ষা করছ?
Are you waiting for someone?
আজ কাজ করছ?
Are you working today?
আগামী কাল কাজ করবে?
Are you working Tomorrow?
তোমার বাচ্চারা কি তোমার সাথে আছে?
Are your children with you?
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব
As soon as possible.

রোযার ফযিলত সম্পর্কে মহানবী ( সঃ ) বানী

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
আল্লাহ তাআলার কসম! মুসলমানদের জন্য রমযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমযান মাসের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা মুমিনগণ এ মাসে (গোটা বছরের জন্য) ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতাও দোষত্রুটি অন্বেষণ করে। এ মাস মুমিনের জন্য গনীমত আর মুনাফিকের জন্য ক্ষতির কারণ।-মুসনাদে আহমদহাদীস ৮৩৬৮মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহাদীস-৮৯৬৮সহীহ ইবনে খুযাইমাহাদীস-১৮৮৪তাবারানী হাদীস-৯০০৪বাইহাকী শুয়াবুল ঈমানহাদীস-৩৩৩৫

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

ছাত্র ও শিক্ষক

"এক ছেলে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করত। ছেলেটা মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় একটি মেয়ে সব সময় তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকে, তাঁর সাথে কথা বলতে চায়কিন্তু সেই ছেলেটি আবার আমার আপনার মত ক্যারেক্টার ঢিলা ছিল নাসে কোনো বেগানা নারীর দিকে তাকাতে চায়না, চায়না কথা বলতে ! হয়তো এরকম এভয়েড এবং মেয়েদের দিকে তাকানোর অনীহা দেখে সেই মেয়েটি আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে !!




একদিন মেয়েটা ছেলেটিকে তার খালি বাড়ীতে ডাকলো ! কিন্তু ছেলেটি রাজি হলনা কিছুদিন পর মেয়েটি একটা কৌশল খাটাল -- মেয়েটা তাদের এক দাসীকে শিখিয়ে দিলে যে , ছেলেটাকে বলবে যে, বাড়ীতে একটা ছোট বাচ্চা আছে, বাচ্চাটা খুব কান্না- কাঁটি করতেছে, আপনি একটু এসে বাচ্চাটাকে সূরা -কালাম পাঠ করে ঝাড়- ফুঁক দিয়ে যান, দাসীটা মিথ্যা কথা বলে মাদরাসার ছেলেটাকে বাড়ির ভেতর নিয়ে গেলোতারপর সে দুষ্ট মেয়েটা ছেলে টাকে নির্জন একটা রুমে বন্দি করল, ছেলেটার কাছে নিজেকে সঁপে দিতে চাইলো !! কিন্তু সেই ছেলেটি চাইলো না কোনো অবৈধ কিছু করতে ! ছেলেটি পড়ে গেলো মহা বিপদে, বুদ্ধি করে বললো, আমার একটু টয়লেটে যেতে হবে! মেয়েটি বলল যাও, তবে দ্রুত ফিরে আসবে, ছেলেটি বাধ্য হয়েই টয়লেট থেকে নোংরা পানি দিয়ে তার পুরো শরীর মেখে নিল, যাতে তার শরীর থেকে বিশ্রি গন্ধ বের হয়......
****
ছেলেটি টয়লেট থেকে বের হবার পর, মেয়েটি তার গায়ের দুর্গন্ধের কারনে তাকে তাড়িয়ে দিলো !!! আর ছেলেটি খুশী মনে বের হয়ে গোসল করে মাদ্রাসায় গিয়ে ক্লাসে প্রবেশ করলো !!

ওস্তাদ ক্লাস চলাকালীন সময়ে বললেন, তোমাদের মধ্যে কে আজকে এমন সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছো যে পুরো ক্লাস সুগন্ধময় হয়ে আছে ! ছেলেটা ভয় পেয়ে গেল, মনে মনে ভাবল হয়ত তার গায়ে কোথাও ময়লা লেগে আছে অথবা ভাল করে ধোয়া হয়নি, সেখান থেকে মনে হয় দুর্গন্ধ বের হচ্ছে ! সে মনে করল, ক্লাসের মধ্যে ওস্তাদ তার গায়ের দুর্গন্ধকে উপহাস করে সুগন্ধ বলছে নাতো ???????

ছেলেটা লজ্জায় মাথা নিচু করে বেঞ্চে বসে রইল! এদিকে কোন ছাত্র জবাব না দেওয়ায় ওস্তাদ অবাক হলেন এবং পরীক্ষা করার করার জন্য একজন একজন করে উঠে আসতে বললেন , আশ্চর্যের বিষয় কারো কাছেই সুগন্ধ পাওয়া গেল নাঅতঃপর ওস্তাদ দেখলেন একটা ছেলে ক্লাসের সর্বশেষ বেঞ্চে মাথা নিচু করে বসে আছে, ওস্তাদ ছেলেটাকে কাছে ডাকলেন , ছেলেটা কাছে আসলো, ওস্তাদ খেয়াল করলেন এই ছেলেটার কাছে থেকেই এত সুগন্ধ বের হচ্ছে ! ওস্তাদ ছেলেটাকে প্রশ্ন করলেন , তুমি সুগন্ধ লাগিয়ে এসেছ , কিন্তু আমাদেরকে বলছনা কেন ? বলো এই সুগন্ধ কোথায় পেয়েছছেলেটা তখন ভয়ে কাঁদতে আরম্ভ করল ! ওস্তাদ আরো বেশি অবাক হলেন এবং ছেলেটাকে বললেন, তুমি কাঁদছ কেনতখন ছেলেটা সম্পূর্ণ ঘটনা ওস্তাদ কে বলে দিল, সব কিছু শুনে ওস্তাদ কেঁদে ফেললেন এবংছেলেটাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে সকল ছাত্রদেরকে বললেনঃ তোমরা যদি কেউ একজন জান্নাতী মানুষ দেখতে চাও, তাহলে আমার এই ছাত্রটিকে দেখ !
সুবহান-আল্লাহ্ !!!!!!! ছেলেটি আর কেউনা, তিনি হলেন... ঈমাম গাজ্জালী (রহ.) তাই আসুন আমরা সবাই ইমাম গাজ্জালীর মতো হয়ে যাই বেহায়াপনা ছেড়ে দেই  আল্লাহ আমাদেরকে ইমাম গাজ্জালীর মতো হওয়ার তৌফিক দান করুন
আমীন


নেট থেকে সংগৃহীত।