সবাইকে স্বাগতম

এই ব্লগ সাইট ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না এ পেইজ গুরে আসার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আবার আসবেন। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। )

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬

কাজ করতে করতে হটাত মাথা ঘোরালে কি করবেন


কর্মক্ষেত্রে দারুন চাপ, দীর্ঘক্ষণ কাজের মধ্যে থাকার কারনে, কম বেশি সবাই মাথা ঘোরার অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে। কিন্তু মাথা ঘোরা কোনও মজার বিষয় না। যতক্ষণ মাথা ঘোরে, ততক্ষন নিজেকে ভয়ংকর অসুস্থ বলে মনে হয়।মাথা ঘুরানোর অনেক কারন থাকতে পারে। সেসকল কারন তার সমাধান নিয়ে আমাদের আজকের আলোচনা। মাথা ঘোরা যদি হঠাৎ করে শুরু হয় আর অল্প সময়ের জন্য থাকে, তো এর কারন হলঃ 
· অতিরিক্ত পরিশ্রম 
· অন্তঃকর্ণের রক্তবাহী নালীর অস্বাভাবিকতা 
· অন্তঃকর্ণের প্রদাহ যদি অনেক উঁচুতে উঠে নিচের দিকে তাকালে অথবা চলন্ত ট্রেন দেখলে বা গাড়ি থেকে প্লাটফর্মের দিকে তাকালে মাথা ঘোরায়, তাহলে এর কারন হলঃ 
· অস্বাভাবিক দৃষ্টিগত

সমস্যা মাথা ঘোরা যদি দীর্ঘ সময় থাকে এবং মাঝে মধ্যেই হয়, তাহলে এর সম্ভাব্য কারণ হলঃ 
· মধ্যকানের প্রদাহ 
· মেনিয়ার রোগ 
· অ্যাকোয়াসটিক নিউরোমা (ভেস্টিব্যুলো ককলিয়ার নার্ভের টিউমার) যদি কানে কোনও সমস্যা না থেকে থাকে, তবে এর কারন হতে পারেঃ 
· বিভিন্ন ওষুধ 
· দুশ্চিন্তা 
· ঘাড়ে আঘাত মাথা ঘোরার সাথে যদি অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার লক্ষণ থাকে, তাহলে এর কারন হিসেবে বলা যেতে পারেঃ 
· মস্তিষ্কের অপর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ 
· হৃদরোগ 
· ক্যারোটিভ সাইনাস সংবেদনশীলতা এছাড়াও রক্তস্বল্পতা, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপের কারনেও মাথা ঘুরতে পারে। মাথা ঘুরানোর চিকিৎসা নির্ভর করে, এর কারনের উপর। জটিল কারন থেকে থাকলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া ভালো। যদি এর কোনও সুনির্দিষ্ট কারন না পাওয়া যায়
তবে সাধারন কিছু নিয়ম মেনে চললে, ভালো থাকা সম্ভব। 

* কাজের মাঝে হঠাৎ করে মাথা ঘোরানো শুরু করলে, কাজ করা থেকে তখনই বিরত থেকে, চোখ বন্ধ করতে হবে। আর সম্ভব হলে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। 
* দুশ্চিন্তা মানুষের জীবনের একটা সাধারন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এই সাধারন বিষয়টিকে মনের মধ্যে চেপে না রেখে, শরীরকে সুস্থ রাখতে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে। 
* কান সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। কানের ভিতর খৈল জমা হয়ে এবং শ্রবণনালী বন্ধ হয়েও মাথা ঘোরা হতে পারে। 
* কখনও সীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত না। পরিকল্পনা করে কাজ করলে, কাজের চাপ কমার সাথে সাথে মাথা ঘোরা থেকেও বিরত থাকা যায়। 
* কাজ করার সময় সর্বদা ঘাড় সোজা রাখা উচিত। ঘাড় বাঁকা করে কাজ করলে, ঘাড়ে স্পনডাইলোসিসের পরিবর্তন হয়ে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীগুলোর ওপর চাপ পড়তে পারে। যা মাথা ঘুরানোর একটি উল্লেখযোগ্য কারন। 
* পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মাথা ঘোরা সমস্যা দেখা দেয়। তাই শরীর যাতে পানিশূন্য না হয়ে পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। 
* চিনিতে প্রচুর পরিমান গ্লুকোজ থাকে। তাই চিনি খাওয়ার পরিমাণ কখনও কমানো উচিত না। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে, মাথা ঘোরাতে পারে। 
* ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কোনও ওষুধ সেবনে মাথা ঘোরালে, তাকে স্বাভাবিক লক্ষন বলে মেনে না নিয়ে, অতিসত্বর ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে। উপরের সতর্কতা গুলো মেনে চললে, মাথা ঘুরানো নির্মূল করা সম্ভব


লিংক সুত্রঃ এইখান (tnews247থেকে সংগৃহীত  

শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬

মাকে যারা ভালোবাস এই পোষ্টি পড়

একদিন ছোট্ট এক ছেলে তার মৃত্যশয্যায় শায়িত মায়ের পায়ের কাছে বসে ছিলো।
মা ছেলেকে বললেনঃ
-
আমি মরে গেলে আমাকে ছেড়ে এই
পৃথিবীতে থাকতে পারবি বাবা?
উত্তর:
না দিয়ে ছেলেটি মা কে পাল্টা প্রশ্ন...করে বসলোঃ
:আচ্ছা মা,জাহান্নামে কি মানুষ থাকতে পারে?
: না।
: তোমার পদতলে আমার বেহেশত
সেটা তুমি জানোনা? তুমি আছো বলেই
এখনো পৃথিবীটাকে বেহেশত বলে মনে হয়।
তুমিহীনা পৃথিবী আমার নিকট জাহান্নাম
স্বরুপ।তোমায় ছাড়া এই পৃথিবীতে কি করে বাঁচবো বলো মা?
মা মুচকি হাসলেন।তারপর
বললেনঃ
: আমি মরে গেলে তুই একটুও কাঁদবিনা। প্রতিদিন তোর সৃষ্টিকর্তার
ইবাদত বন্দেগী করবি।আমার বেহেশত আমি তোকে দিয়ে দিয়েছি।
তুই শুধু প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে আমার কবরের পাশে পাঁচ মিনিট,নয়তো এক মিনিট,নয়তো এক সেকেন্ড দাড়াবি।
খবরদার
বলছি কাঁদবি না কিন্তু। আমি তোর হাসিমাখা মুখটা প্রতিদিন পাঁচবার এক
সেকেন্ডের জন্য হলেও দেখতে চাই।
__
মায়ের ভালোবাসার সাথে অন্য কোন ভালোবাসার তুলনা হয়?
উত্তর একটাই না হয়না॥
সত্যিই মা জাতিটা বড়ই অদ্ভুত।
মৃত্যুর প্রহর গোনার সময় ও তাদের মন থেকে সন্তানের কথা মুছে যায়না।
মোছা যে অসম্ভব। এ যে তারই নাড়ী ছেড়া ধন। একই রক্ত,একই দেহ,একই আত্মা। কি করে মুছে যাবে বলুন? এই নশ্বর পৃথিবীতে বৃদ্ধাশ্রম
যদি আপনার মাযের শেষ আশ্রয়স্হল হয়ে থাকে তবে আপনি ও মনে রাখবেন আপনাকে পাবার জন্য জাহান্নামের সবগুলো দরজা অধীর
আগ্রহে অপেক্ষা করছে"!!!! সুত্র 

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬

জেনে নিন মোটা হওয়ার উপায়।

ভিডিও
জেনে নিন  মোটা হওয়ার উপায়। 
কিভাবে আপনি খুব সহজে মোটা হতে পারেন। 

ফিনফিনে পাতলা শরীর কারোই কাম্য নয়। দেখতেও মানানসই নয়। বেশী মোটা কিংবা শুকনা কোনোটাই ভাল নয়; মাঝামাঝি থাকাটাই মঙ্গলময়। স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। চাইলেই যদি সব পাওয়া যেত তাহলে ইচ্ছেমত সবাই শরীরটাকে বদলে দিত, তবে হ্যা চর্চার মাধ্যমে সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। নিয়মিত অনুশীলন, চেষ্টা ধৈর্য আপনার চাওয়াকে পাওয়াতে পরিণত করবে। যারা খুব শুকনা তারা মোটা হওয়ার উপায়গুলো জেনে নিন

যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান এবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন

একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালে প্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন। হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেন ব্রেস্ট খেলেও ক্ষতি নেই

সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে হাই-ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরি করে। যার সাহায্যে শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন তখন পানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকি ডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলে আপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না


হাত-পা অবশ লাগে কেন?


 ভিডিও

হাত-পা অবশ লাগে কেন?
প্রায় সময়ই কিছু রোগী পেয়ে থাকি যারা হাত অথবা পায়ের ঝিম ধরা বা অবশ অনুভূত হওয়া এই ধরনের উপসর্গ নিয়ে আমাদের কাছে আসেন। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে যেসব রোগী আসেন তাদের মাঝে কেউ কেউ বলেন রাতে একদিকে কাত হয়ে শুলে খানিকক্ষণ পর ওই পাশের হাত পা অবশ অনুভূত হয়। তারপর শোয়া থেকে উঠে কিছুক্ষণ হাঁটহাঁটি করলে স্বাভাবিক হয়ে যায়। এসব কারণে রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হয়, কারো কারো ক্ষেত্রে হাতে কোনো জিনিস কিছু সময় ধরে রাখলে হাত ঝিম বা অবশ মনে হয়। কিছুক্ষণ পর আর ধরে রাখতে পারেন না। এমনকি মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় বেশিক্ষণ মোবাইলটি কানে ধরে রাখতে পারেন না। 

আসুন আমরা জেনে নিই কী কী কারণে এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। 

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।

অত্যন্ত ব্যবহৃত শব্দাংশ।
তুমি কি ক্ষুধার্থ?
Are you hungry?
তুমি কি বিবাহিত?
Are you married?
তুমি ঠিক আছতো?
Are you okay?
তুমি কি প্রস্তুত?
Are you ready?
তুমি কি অসুস্থ?
Are you sick?
তুমি কি নিশ্চিত?
Are you sure?
তুমি কারো জন্য অপেক্ষা করছ?
Are you waiting for someone?
আজ কাজ করছ?
Are you working today?
আগামী কাল কাজ করবে?
Are you working Tomorrow?
তোমার বাচ্চারা কি তোমার সাথে আছে?
Are your children with you?
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব
As soon as possible.

রোযার ফযিলত সম্পর্কে মহানবী ( সঃ ) বানী

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
আল্লাহ তাআলার কসম! মুসলমানদের জন্য রমযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমযান মাসের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা মুমিনগণ এ মাসে (গোটা বছরের জন্য) ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতাও দোষত্রুটি অন্বেষণ করে। এ মাস মুমিনের জন্য গনীমত আর মুনাফিকের জন্য ক্ষতির কারণ।-মুসনাদে আহমদহাদীস ৮৩৬৮মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবাহাদীস-৮৯৬৮সহীহ ইবনে খুযাইমাহাদীস-১৮৮৪তাবারানী হাদীস-৯০০৪বাইহাকী শুয়াবুল ঈমানহাদীস-৩৩৩৫

হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম